মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন image

মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন (হার্ডকভার)

by ফিরোজ শাহ

TK. 250 Total: TK. 215

(You Saved TK. 35)
মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন

মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন (হার্ডকভার)

TK. 250 TK. 215 You Save TK. 35 (14%)
in-stock icon In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

discount-icon Extra 3% OFF in App Order

Book Length

book-length-icon

80 Pages

Edition

editon-icon

১ম সংস্করণ

ISBN

isbn-icon

9789849781646

book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

জীবনে আনন্দ কখনো কখনো একাকার হয়ে যায় পরানুভূতির সঙ্গে। আনন্দ বহুমাত্রিক। কবির আনন্দ জরায়ু থেকে নাভিকুণ্ড থেকে নরক থেকে বিবাহের মঙ্গলসূত্র থেকে সমুদ্রের আছড়ে পড়া থেকে সৃষ্ট। তাকে অনেক সময় ডিকোড করতে হয়। কিন্তু এখানে এই কবিতায় কোনোকিছু ডিকোড না করেই আনন্দের যাবতীয় স্তরে, বিনির্মিত স্তরে ভ্রমণ করতে পাঠকের অসুবিধা হবে না বলেই মনে হয়। এখন আমার মনে হচ্ছে, ফিরোজের বেশ কিছু কবিতা পড়ার পর, যে, ওর মধ্যে হঠাৎ হঠাৎ চেতনায় বিস্ময়বোধ প্রবল হয়ে উঠছে আর এভাবেই নিয়মরীতি তোয়াক্কা না করেই পাগলের মতো নির্মিত হচ্ছে অপর কবিতার মহাচেতনার জগৎ। ফিরোজের কবিতাগুলো আমার কাছে অত্যন্ত পরিণত কবিতাই শুধু মনে হচ্ছে না, একই সঙ্গে মনে হচ্ছে বাংলা কবিতায় নতুন এক স্ব। নতুন এক হাইপার রিয়েলিটি। নতুন এক চিন্তাবাস্তবতার কারুকাজ। এই স্বভূমি নির্মাণ যা প্রথাগত নয়। যদিও বাংলা কবিতার প্রবহমান রূপবৈচিত্র্য এখানে অস্বীকৃত হয়নি। বাংলা কবিতায় ভাষাগত নিজস্ব এক আবেগ কবিরা নির্মাণ করে নেন নিজের মতো করে। এখানে ফিরোজ, এইসব ছোটো কবিতায় নিশ্চিতভাবে নিজস্ব আবেগের মায়াবিহারী এক রূপবৈচিত্র্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন। পেয়েও যাচ্ছেন, সাধনার বৈয়াকরণিক অবস্থান সম্পর্কে অবগত হয়েই। সেই অবস্থান যখন কবিকে অস্থির করে, ভাঙ্গে, হৃদয়কে ওলোট পালোট করতে থাকে অবিরত, তখনই কবি ফিরোজের পক্ষে চড়াই উৎরাই সচেতনতায় অগ্রসর হওয়া সম্ভব হয়, যা আপাতভাবে অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হতে পারে। অসম্ভবের সম্ভাবনা ছুঁতে চায় সেই কবি, যার জাগরণের মাত্রায় প্রবেশ করেছে বিকেন্দ্রীকরণ। বারেবারে কবি ফিরোজ, প্রথাগতর কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ছেন অন্য মেরুতে। আমরা সাধারণ পাঠক কবিদের এইসব পাগলামির জন্য আরও একবার অথবা পুনঃপুনঃ উল্লাস করতেই পারি। ফিরোজ শাহ নতুন ভাষা উৎসবে মেতে উঠেছ দেখছি আমরা। মনের গভীরে যখন কোনো বাউল জন্ম নেয়, তখনি বোধ হয় এমন মুক্ত কবিতা লেখা সম্ভব। কবিতা নামক যে বহু প্রচলিত তুতুতুতু ব্যাপার, সেটা তুমি সটান ভাঙতে পারছো দেখছি। বেশ ভালই হচ্ছে এই অপর ভাবনার চিন্তাচিহ্ন সকল। নতুন উত্তাপ পাচ্ছি এই ছোটো ছোটো কবিতাগুলো থেকে। কেউ বলবে অণু কবিতা, কেউ বলবে ছোটো কবিতা। আদপে এমন লেখায় কবিতাই রাখা আছে সামগ্রিকভাবে, বাউল চেতনায়। আমার যাপিত সমর্থন এই লেখার জন্য। শুভকামনা ফিরোজ শাহের জন্যে। - কবি অলোক বিশ্বাস পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ক্ষুধার খুব কাছে গিয়ে নুন আর পোড়ামরিচের ঘ্রাণে খুঁজতে হয় ভাতের স্বাদ। লবন কখন গলে যায় মৃত ইলিশের গায়ে । তারপর ইলিশের শরীর সতেজ থাকে বহুদিন। আবেগের দৈর্ঘ-প্রস্থ্য আবিস্কারে কবি ফিরোজ শাহ এর চিন্তার ভাস্কর্যে ছোট্ট ছোট্ট ইমেজগুলো তৈরি করে উচ্ছ্বাস অন্ধকার এবং প্রেম। আর তার স্বপ্নের ব্ল্যাকবোর্ড জুড়ে শব্দ নামছে জলের ফোঁটায়। কোথাও ধুলোর মধ্যে গোপন পথের বাঁক কিংবা আড়চোখে তাকিয়ে থাকা হাওয়া... তবুও, কবির কসমেটিক ভাবনাগুলো পাঠকের হৃদয়ে চৈতণ্যের বরফ গলে তৈরি করে স্বচ্ছ ভাবনার দেয়াল। তাই, কবি ফিরোজ শাহ এর কবিতা-পাঠে কফির ধোঁয়া উড়ে যায় কিন্তু কল্পনাগুলো ঝুলে থাকে বহুদিন আমাদের আত্মায়...। . Henry Sawpon কবি, লেখক। বরিশাল। একি করেছো কবি-- কবিতার নতুন অধ্যায় রচিত হলো তোমার হাতে। বিস্ময়করভাবে ভালো কাজ। তোমার কবিমানস ও শক্তি আমাদেরকে নতুন পথ দেখাচ্ছে। হয়তো বাঙলাকবিতা সময়ের বিপরীতধারায় এবং পুষ্টিকর শৈলিতে অগ্রসর কবি। তোমাকে অভিবাদন তোমাকে সাধুনন্দন শুভেচ্ছা---- নিশ্চয়ই তুমিই হবে তুমিময় তুমিসৃষ্টির মহান কারিগর! - কবি মাসুদ মুস্তাফিজ কবিতায় থাকে আশ্চর্য এক কুহক নগর। নগরটাকে অনুভব করা যায়, কিন্তু ধরা যায় না। নগরে মুদ্রা নাচায় নর্তকী, হাত বদল হয়,অধরা আনন্দকেও ধরতে চায় সে মুদ্রা। তেমনি ফিরোজ শাহের এই আনন্দবৃক্ষ নগরের সে মুদ্রার ভেতরে ভেতরে বাংলা কবিতার নতুন ধারাকে খুলে দিচ্ছে। নগর যন্ত্রণার আশ্চর্য স্বরূপকে ফিরোজ আপনি উন্মোচন করেছেন এই কবিতায়। আমি টের পাচ্ছি কবিতায় একটা নতুন পথরেখা তৈরি হচ্ছে! কবি মাসুদুল হক ফিরোজ শাহ, আপনার কবিতাগুলোর ভেতরে বাংলা কবিতার বাঁক বদলের একটা ইঙ্গিত পাচ্ছি। এখনকার কবিদের( দু'একটি ব্যতিক্রম ছাড়া) কবিতাকে নতুন মাত্রায় এগিয়ে নেবার সক্ষমতা সম্ভবত শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন কবি। কবি Raahman Wahid আপনার নিজস্ব ঢং ইতিমধ্যে কবি মহলে পরিচিত পেয়েছে। ফিরোজ শাহ নাম কেটে দিলে কবিতা পড়ে কবি চেনা যাবে।এটা আপনিও একমত হবেন। কেনো না কবি নিজেই তার কবিতার প্রথম পাঠক। জীবনে আনন্দ কখনো কখনো একাকার হয়ে যায় পরানুভূতির সঙ্গে। আনন্দ বহুমাত্রিক। কবির আনন্দ জরায়ু থেকে নাভিকুণ্ড থেকে নরক থেকে বিবাহের মঙ্গলসূত্র থেকে সমুদ্রের আছড়ে পড়া থেকে সৃষ্ট। তাকে অনেক সময় ডিকোড করতে হয়। কিন্তু এখানে এই কবিতায় কোনোকিছু ডিকোড না করেই আনন্দের যাবতীয় স্তরে, বিনির্মিত স্তরে ভ্রমণ করতে পাঠকের অসুবিধা হবে না বলেই মনে হয়। এখন আমার মনে হচ্ছে, ফিরোজের বেশ কিছু কবিতা পড়ার পর, যে, ওর মধ্যে হঠাৎ হঠাৎ চেতনায় বিস্ময়বোধ প্রবল হয়ে উঠছে আর এভাবেই নিয়মরীতি তোয়াক্কা না করেই পাগলের মতো নির্মিত হচ্ছে অপর কবিতার মহাচেতনার জগৎ। ফিরোজের কবিতাগুলো আমার কাছে অত্যন্ত পরিণত কবিতাই শুধু মনে হচ্ছে না, একই সঙ্গে মনে হচ্ছে বাংলা কবিতায় নতুন এক স্ব। নতুন এক হাইপার রিয়েলিটি। নতুন এক চিন্তাবাস্তবতার কারুকাজ। এই স্বভূমি নির্মাণ যা প্রথাগত নয়। যদিও বাংলা কবিতার প্রবহমান রূপবৈচিত্র্য এখানে অস্বীকৃত হয়নি। বাংলা কবিতায় ভাষাগত নিজস্ব এক আবেগ কবিরা নির্মাণ করে নেন নিজের মতো করে। এখানে ফিরোজ, এইসব ছোটো কবিতায় নিশ্চিতভাবে নিজস্ব আবেগের মায়াবিহারী এক রূপবৈচিত্র্য খুঁজে বেড়াচ্ছেন। পেয়েও যাচ্ছেন, সাধনার বৈয়াকরণিক অবস্থান সম্পর্কে অবগত হয়েই। সেই অবস্থান যখন কবিকে অস্থির করে, ভাঙ্গে, হৃদয়কে ওলোট পালোট করতে থাকে অবিরত, তখনই কবি ফিরোজের পক্ষে চড়াই উৎরাই সচেতনতায় অগ্রসর হওয়া সম্ভব হয়, যা আপাতভাবে অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হতে পারে। অসম্ভবের সম্ভাবনা ছুঁতে চায় সেই কবি, যার জাগরণের মাত্রায় প্রবেশ করেছে বিকেন্দ্রীকরণ। বারেবারে কবি ফিরোজ, প্রথাগতর কেন্দ্র থেকে ছিটকে পড়ছেন অন্য মেরুতে। আমরা সাধারণ পাঠক কবিদের এইসব পাগলামির জন্য আরও একবার অথবা পুনঃপুনঃ উল্লাস করতেই পারি।
ফিরোজ শাহ নতুন ভাষা উৎসবে মেতে উঠেছ দেখছি আমরা। মনের গভীরে যখন কোনো বাউল জন্ম নেয়, তখনি বোধ হয় এমন মুক্ত কবিতা লেখা সম্ভব। কবিতা নামক যে বহু প্রচলিত তুতুতুতু ব্যাপার, সেটা তুমি সটান ভাঙতে পারছো দেখছি। বেশ ভালই হচ্ছে এই অপর ভাবনার চিন্তাচিহ্ন সকল। নতুন উত্তাপ পাচ্ছি এই ছোটো ছোটো কবিতাগুলো থেকে। কেউ বলবে অণু কবিতা, কেউ বলবে ছোটো কবিতা। আদপে এমন লেখায় কবিতাই রাখা আছে সামগ্রিকভাবে, বাউল চেতনায়। আমার যাপিত সমর্থন এই লেখার জন্য।
শুভকামনা ফিরোজ শাহের জন্যে।
- কবি অলোক বিশ্বাস
পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
ক্ষুধার খুব কাছে গিয়ে নুন আর পোড়ামরিচের ঘ্রাণে খুঁজতে হয় ভাতের স্বাদ। লবন কখন গলে যায় মৃত ইলিশের গায়ে । তারপর ইলিশের শরীর সতেজ থাকে বহুদিন।
আবেগের দৈর্ঘ-প্রস্থ্য আবিস্কারে কবি ফিরোজ শাহ এর চিন্তার ভাস্কর্যে ছোট্ট ছোট্ট ইমেজগুলো তৈরি করে উচ্ছ্বাস অন্ধকার এবং প্রেম। আর তার স্বপ্নের ব্ল্যাকবোর্ড জুড়ে শব্দ নামছে জলের ফোঁটায়। কোথাও ধুলোর মধ্যে গোপন পথের বাঁক কিংবা আড়চোখে তাকিয়ে থাকা হাওয়া...
তবুও, কবির কসমেটিক ভাবনাগুলো পাঠকের হৃদয়ে চৈতণ্যের বরফ গলে তৈরি করে স্বচ্ছ ভাবনার দেয়াল। তাই, কবি ফিরোজ শাহ এর কবিতা-পাঠে কফির ধোঁয়া উড়ে যায় কিন্তু কল্পনাগুলো ঝুলে থাকে বহুদিন আমাদের আত্মায়...।
.
Henry Sawpon
কবি, লেখক। বরিশাল।
একি করেছো কবি-- কবিতার নতুন অধ্যায় রচিত হলো তোমার হাতে। বিস্ময়করভাবে ভালো কাজ।
তোমার কবিমানস ও শক্তি আমাদেরকে নতুন পথ দেখাচ্ছে। হয়তো বাঙলাকবিতা সময়ের বিপরীতধারায় এবং পুষ্টিকর শৈলিতে অগ্রসর কবি।
তোমাকে অভিবাদন
তোমাকে সাধুনন্দন শুভেচ্ছা----
নিশ্চয়ই তুমিই হবে তুমিময় তুমিসৃষ্টির মহান কারিগর!
- কবি মাসুদ মুস্তাফিজ
কবিতায় থাকে আশ্চর্য এক কুহক নগর। নগরটাকে অনুভব করা যায়, কিন্তু ধরা যায় না। নগরে মুদ্রা নাচায় নর্তকী, হাত বদল হয়,অধরা আনন্দকেও ধরতে চায় সে মুদ্রা। তেমনি ফিরোজ শাহের এই আনন্দবৃক্ষ নগরের সে মুদ্রার ভেতরে ভেতরে বাংলা কবিতার নতুন ধারাকে খুলে দিচ্ছে। নগর যন্ত্রণার আশ্চর্য স্বরূপকে ফিরোজ আপনি উন্মোচন করেছেন এই কবিতায়। আমি টের পাচ্ছি কবিতায় একটা নতুন পথরেখা তৈরি হচ্ছে!
কবি মাসুদুল হক
ফিরোজ শাহ, আপনার কবিতাগুলোর ভেতরে বাংলা কবিতার বাঁক বদলের একটা ইঙ্গিত পাচ্ছি। এখনকার কবিদের( দু'একটি ব্যতিক্রম ছাড়া) কবিতাকে নতুন মাত্রায় এগিয়ে নেবার সক্ষমতা সম্ভবত শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন কবি।
কবি Raahman Wahid
আপনার নিজস্ব ঢং ইতিমধ্যে কবি মহলে পরিচিত পেয়েছে। ফিরোজ শাহ নাম কেটে দিলে কবিতা পড়ে কবি চেনা যাবে।এটা আপনিও একমত হবেন। কেনো না কবি নিজেই তার কবিতার প্রথম পাঠক।
কবি Aniruddho Dilwar কবি Aniruddho Dilwar
Title মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন
Author
Publisher
ISBN 9789849781646
Edition ১ম সংস্করণ, ২০২৪
Number of Pages 80
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

মানুষ নিজেই একটি বিয়োগচিহ্ন