mega fest banner
bornomala bike
স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া image

স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া (হার্ডকভার)

by সাহাদত হোসেন খান

TK. 600 Total: TK. 432

(You Saved TK. 168)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া
Clearance Image

Ends in

00 : Day
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec

স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া (হার্ডকভার)

8 Ratings  |  1 Review
wished customer count icon

126 users want this

TK. 600 TK. 432 You Save TK. 168 (28%)
in-stock icon In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

কমিয়ে দেখুন
tag_icon

নিশ্চিত ২৫% ছাড়ে বই, অতিরিক্ত ৪% ছাড় অ্যাপ অর্ডারে 'APPUSER' ব্যবহারে

আরো দেখুন
book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

আখেরি অফার image

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

সূচিপত্র
প্রথম অধ্যায়
* পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের রক্তাক্ত অভ্যুত্থান
* অভ্যুত্থানে জড়িতদের ৯ জন ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা অফিসার
* সেনাবাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্টতা
* জাসদের বিস্ময়কর উত্থান
* রক্ষীবাহিনী গঠন
* সিরাজ সিকদারকে হত্যা
* সেনাবাহিনীতে অসন্তোষ
* ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষ
* প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্কের অবনতি
* স্ত্রীসহ মেজর ডালিমকে লাঞ্ছিত ও অপহরণ
* তাজউদ্দিনের সঙ্গে মেজর ডালিমের যোগাযোগ
* একদলীয় শাসন কায়েমে বাকশাল গঠন
* অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দুটি ইউনিট
* মেজর ফারুকের বিদ্রোহী হয়ে ওঠার কারণ
* জেনারেল জিয়ার কাছে ফারুকের প্রস্তাব
* অভ্যুত্থানের ক্ষেত্র প্রস্তুতে মেজর রশীদের তৎপরতা
* মুজিব হত্যার চূড়ান্ত পরিকল্পনা প্রকাশ
* অভ্যুত্থানের অনুকূলে মোশতাকের সমর্থন আদায়
* মুজিব হত্যার পরিকল্পনা সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র অবগত ছিল

দ্বিতীয় অধ্যায়
* শেষরাতে ভয়ঙ্কর অভ্যুত্থান
* প্রেসিডেন্টের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিলের আত্মদান
* বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা
* গোলাশূন্য ট্যাঙ্কের কাছে রক্ষীবাহিনীর নতিস্বীকার
* রেডিওতে মেজর ডালিমের ঘোষণা
* অভ্যুত্থান পরবর্তী অভাবনীয় দৃশ্য
* বঙ্গবন্ধুর প্রতি গুলিবর্ষণ করলো কে
* সেনাপ্রধান জেনারেল সফিউল্লাহর কাছে বঙ্গবন্ধুর টেলিফোন
* জেনারেল সফিউল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগ
* ডিএফআই প্রধানের গোয়েন্দা তথ্য গোপন
* ক্যান্টনমেন্টের অবস্থা
* বঙ্গবন্ধুর বাড়ির বীভৎস দৃশ্য
* ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সতর্কতা উপেক্ষা

তৃতীয় অধ্যায়
* তিন বাহিনী প্রধানদের আনুগত্য স্বীকার
* কর্নেল তাহেরের ভূমিকা
* খোন্দকার মোশতাকের ক্ষমতা গ্রহণ
* ভারতীয় হস্তক্ষেপের আশঙ্কা
* জিয়াউর রহমানকে সেনাপ্রধান পদে নিয়োগ
* তাজউদ্দিন আহমদকে গৃহবন্দি
* বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার

চতুর্থ অধ্যায়
* পঁচাত্তরের ৩ নভেম্বর রক্তপাতহীন অভ্যুত্থান
* কেন ঘটলো পাল্টা অভ্যুত্থান
* ঢাকায় রংপুর ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল নাজমুল হুদা
* সেনাপ্রধান জিয়াকে গৃহবন্দি
* আপোসে পৌঁছতে ক্যান্টনমেন্টে মেজর ডালিম
* ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের সঙ্গে আলোচনা
* কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা
* সমস্যার আবর্তে নয়া সেনাপ্রধান খালেদ মোশাররফ
* প্রেসিডেন্ট খোন্দকার মোশতাকের পদত্যাগ
* অভ্যুত্থানের নায়কদের একে একে পলায়ন
* খালেদ মোশাররফ হত্যাকাণ্ড
* কর্নেল হায়দার যেভাবে অভ্যুত্থানে জড়িয়ে গেলেন
* প্রত্যক্ষদর্শীদের লেখায় সেনাবাহিনীতে অফিসার নিধনের বর্ণনা
* অভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার কারণ

পঞ্চম অধ্যায়
* পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের সিপাহী বিপ্লব
* বন্দিদশা থেকে জেনারেল জিয়াকে মুক্ত
* জাসদের অভ্যুত্থানের চেষ্টা দমনে জিয়ার কঠোর ভূমিকা
* কর্নেল তাহেরের ফাঁসি
* ভারতীয় আগ্রাসন রোধে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন কামনা

ষষ্ঠ অধ্যায়
* রাজনীতিতে জেনারেল জিয়া
* ১৯৭৭ সালের সেপ্টেম্বরে বিমান বাহিনীতে বিদ্রোহ
* মিসরীয় প্রেসিডেন্ট সাদাতের কাছ থেকে গোয়েন্দা তথ্য লাভ

সপ্তম অধ্যায়
* ১৯৮১ সালে চট্টগ্রামে ব্যর্থ সেনা বিদ্রোহ
* জেনারেল মঞ্জুরের বিদ্রোহের কারণ
* জিয়া হত্যাকাণ্ডের পটভূমি
* জেনারেল মঞ্জুরের অভ্যুত্থান
* সার্কিট হাউসে বিদ্রোহী ঘাতকদের অভিযান
* জিয়া হত্যাকাণ্ডে ঢাকার প্রতিক্রিয়া
* অভ্যুত্থান পরবর্তী মঞ্জুরের তৎপরতা
* বন্দর নগরী চট্টগ্রাম অবরুদ্ধ
* চট্টগ্রামের বেসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে মঞ্জুরের বৈঠক
* সেনাসদরের সঙ্গে বিদ্রোহীদের যোগাযোগ

অষ্টম অধ্যায়
* জেনারেল মঞ্জুরের আত্মসমর্পণ
* জিয়ার লাশ উত্তোলন ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
* সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদের প্রতি সন্দেহ
* বাইরের দেশের সংশ্লিষ্টতা
* মূল চক্রান্তকারী কর্নেল মতিউর রহমানের তৎপরতা
* জাতির ক্রান্তিকালে জেনারেল নূরুদ্দিন
* বিমান বাহিনী প্রধান সদরুদ্দিনের সাক্ষ্য
* মেজর জেনারেল মইনুল হোসেনের ভাষ্য
* বিদ্রোহী অফিসারদের বিচার
* ট্র্যাজিক হিরো জেনারেল জিয়া

বইটি সম্পর্কে সামান্য কথা
১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনৈতিক দিগন্তে চোখ বুলালে দেখা যাবে দেশটি যেন রক্তে ভাসছে। একটির পর একটি ট্র্যাজেডি দেশকে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে। মাত্র ৭ বছরের মধ্যে সামরিক অভ্যুত্থানে দুজন প্রেসিডেন্টের মৃত্যু হয়েছে। পৃথিবীতে বাংলাদেশ ছাড়া এমন উদাহরণ আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। নিহতদের একজন শুধু প্রেসিডেন্ট নন, জাতির পিতা। ভারতেও জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করা হয়েছে। তবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন কেবল গান্ধী নিজে। তার পরিবারের কাউকে টার্গেট করা হয়নি। আর গান্ধীও কোনো সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হননি। অন্যদিকে বাংলাদেশের সামরিক অভ্যুত্থানের চেহারা এত ভয়ঙ্কর ও নির্মম যে, আপনাআপনি দম বন্ধ হয়ে আসতে চায়। দুনিয়ায় এমন কোনো নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না যার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ কম। আবার কারো বিরুদ্ধে বেশি। পার্থক্য কেবল এতটুকুই। আমি স্বীকার করি যে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দোষ ত্র“টির উর্ধেŸ ছিলেন না। তাই বলে তাকে হত্যা করতে হবে কেন। তাও আবার বংশসহ। পৃথিবীর কোনো আইন বলে না যে, একজনের অপরাধের জন্য অন্যজনকে হত্যা করা যায়। শেষ যুক্তি হিসেবে রক্তপাতহীনভাবে বঙ্গবন্ধুর পতন মেনে নিলেও তার নিজের, তার পরিবারের নারী, পুরুষ ও শিশু সবার পাইকারী হত্যাকাণ্ড কোনোমতেই মেনে নেয়া যায় না। কোনো নিন্দা ও শোক এ গণহত্যার প্রতিবাদ জানানোর জন্য যথেষ্ট নয়।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হত্যাকারীদের প্রতিও আমার সমান ঘৃণা। প্রেসিডেন্ট জিয়া যা করেছেন সবই ভালো করেছেন তা বলা সম্ভব নয়। সবার মতো তিনিও দোষে গুণে মানুষ। জিয়ার ঘাতক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমানের ছবিটা আমার অন্তরে ভেসে উঠলে আমি ভয়ে শিউরে ওঠি। তার নিষ্ঠুরতা নিয়ে কখনো কখনো ভাবি। কর্নেল মতি প্রেসিডেন্ট জিয়াকে একটি দুটি গুলি নয়, ব্রাশফায়ারে হত্যা করেন। ম্যাগাজিন খালি হওয়া নাগাদ ট্রিগার ধরে রাখেন এবং অস্ত্র দিয়ে জিয়ার শরীর উল্টে দেন। গুলিতে তার শরীর ঝাঁঝরা করে দেয়া হয়। জিয়ার একটি চোখ কোটর থেকে বের হয়ে যায়। এই বীভৎস নিষ্ঠুরতার কোনো জবাব নেই। জিয়া শুধু প্রেসিডেন্ট নন, তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার। চট্টগ্রামের ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল আবুল মঞ্জুরের প্রতিহিংসাপরায়ণ অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট জিয়া নিহত হন। জিয়া হত্যার বদলা নিতে উন্মত্ত সৈন্যরা জেনারেল মঞ্জুরকে হত্যা করে। জেনারেল মঞ্জুরও ছিলেন সেক্টর কমান্ডার। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি সামান্যতম শ্রদ্ধাবোধ থাকলে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে হত্যা করা সম্ভব ছিল না। কিন্তু তার ঘাতকরা ছিলেন সেনাবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধা অফিসার। জিয়াকে হত্যা করে তারা শুধু সেনাবাহিনী নয়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেও ভুলুণ্ঠিত করেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শুধু নন, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধের আরো দুজন সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল এটিএম হায়দার এবং রংপুরের ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল খোন্দকার নাজুমল হুদাকেও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। রক্তক্ষরণ এখানেই থেমে যায়নি। সিপাহী বিপ্লবের অগ্নিপুরুষ সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবু তাহেরকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়।

মোশতাকের আমলে কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। তাদের কেউ ক্ষমতায় ছিলেন না। নির্দোষ বন্দি মানুষগুলোকে হত্যার কোনো যুক্তি নেই। বন্দিরা সাধারণত কারাগারেই থাকে। কারো দয়া না হলে চার নেতা আজীবন কারাগারেই থাকতেন। এতেও কোনো দুঃখ ছিল না। কিন্তু বিনা বিচারে রাতের অন্ধকারে কারাগারের অভ্যন্তরে তাদের হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর যে কোনো বর্বরতাকে হার মানায়।

বাংলাদেশের সব কটি বিয়োগান্ত ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনার সঙ্গে শুক্রবারের একটি বিশেষ সম্পর্ক লক্ষ্য করে আমি অবাক হয়েছি। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট দিনটি ছিল শুক্রবার। পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর দিনটিও ছিল শুক্রবার। ১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বরণের দিনটি ছিল শুক্রবার দিবাগত রাত। আমি দুটি মৃত্যুর মধ্যে আরেকটি অদ্ভুত মিল দেখেছি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান তাদের ঘাতকদের কাছে প্রশ্ন করেছিলেন একই। বঙ্গবন্ধুর প্রথম কথা ছিল, ‘তোরা কি চাস।’ জিয়াউর রহমানও বলেছিলেন, ‘তোমরা কি চাও?’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও জিয়াকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। তবে পরিকল্পনায় তাদেরকে হত্যার কোনো উল্লেখ ছিল না। মেজর নূর হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ঘাতক। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর রোডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়িতে অপারেশনের দায়িত্ব ছিল ল্যান্সারের মেজর একেএম মহিউদ্দিনের। এখানে মেজর নূরের থাকার কথা নয়। নূরের দায়িত্ব ছিল বঙ্গবন্ধুর বাসভবনের বাইরে আউটার সার্কেলে। পরিকল্পনার বাইরে গিয়ে আউটার সার্কেল থেকে মেজর নূর ও মেজর বজলুল হুদা কেন মেজর মহিউদ্দিনের নির্ধারিত অপারেশনে হস্তক্ষেপ করলেন তা একটি রহস্য।

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে আলোচনা করলেও অনুরূপ একটি গরমিল ধরা পড়ে। ঘাতক কর্নেল মতিউর রহমানের নির্ধারিত দায়িত্ব ছিল সার্কিট হাউসের নিচতলায়। দোতলায় তার আসার কথা নয়। কিন্তু পরিকল্পনার সীমা অতিক্রম করে তিনি কেন দোতলায় ওঠে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে ব্রাশফায়ার করে ঝাঁঝরা করে দিলেন তাও আরেকটি জিজ্ঞাসার জন্ম দিয়েছে। সাধারণত সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান সেনাবাহিনী প্রধান। কিন্তু ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১ সালের মধ্যবর্তী সময়ে বাংলাদেশে সংঘটিত কোনো অভ্যুত্থানই সেনাবাহিনী প্রধান ঘটাননি।

ইতিহাস থেকে যে কেউ শিক্ষা নিতে পারে। আমরাও পারি। এমন একটি মহৎ ইচ্ছা থেকে বইটি লিখেছি। আশা করি কোথাও কারো দ্বিমত অথবা আপত্তি থাকলেও আমার মহৎ ইচ্ছাকে সবাই সম্মান করবেন। ইতিহাসের গতিধারা সবসময় মসৃণ হয় না। কারো ইচ্ছামতো ইতিহাসের চাকা ঘুরে না। এ সত্য সবাইকে মেনে নিতে হবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাই আমাদের আপনজন। আমি জ্ঞানত কারো প্রতি অন্যায় করতে চাইনি। তারপরও মানবিক সীমাবদ্ধতার জন্য কারো প্রতি অবিচার বলে মনে হলে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থী।
Title স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া
Author
Publisher
ISBN 9789849029900722
Edition 1st Edition, 2016
Number of Pages 576
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.75

8 Ratings and 1 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

স্বাধীনতা উত্তর ট্র্যাজেডি মুজিব থেকে জিয়া