দ্য থিওরি অব এভরিথিং image

দ্য থিওরি অব এভরিথিং (হার্ডকভার)

by স্টিফেন হকিং

Price: TK. 331

TK. 370 (You can Save TK. 39)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
দ্য থিওরি অব এভরিথিং

দ্য থিওরি অব এভরিথিং (হার্ডকভার)

মহাবিশ্বের জন্ম এবং শেষ পরিণতি

130 Ratings  |  74 Reviews
wished customer count icon

1.26K users want this

TK. 370 TK. 331 You Save TK. 39 (11%)
in-stock icon In Stock (only 7 copies left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

tag_icon

২০০০৳+ একাডেমিক বই অর্ডারে কুইজ খেলে পাবেন নিশ্চিত ফ্রি শিপিং ও ২৫০৳ মূল্যের স্টেশনারি প্যাকেজ! সাথে লাখ টাকার পুরস্কার জয়ের সুযোগ!

tag_icon

নিশ্চিত এক্সক্লুসিভ নোটবুক ও ফ্রি শিপিং! ৯৯৯+ টাকার অর্ডারে (BOIUTSHOB কোড ব্যবহারে)

happy return icon

7 Days Happy Return

cash on delivery icon

Cash On Delivery

Mega Details msg image

Frequently Bought Together

Product Specification & Summary

‘দ্য থিওরি অব এভরিথিং (মহাবিশ্বের জন্ম এবং শেষ পরিণতি)’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
মানবজাতির বুদ্ধিবৃত্তিক দুটি মহান আবিস্কার আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ব এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স। প্রথমটির কাজ মহাকর্ষ, স্থানকাল তথা মহাবিশ্বের বৃহৎ পরিসর নিয়ে। দ্বিতীয়টি কাজ করে অতিক্ষুদ্র পরমাণুর গহন রাজ্য। নিজ নিজ ক্ষেত্রে পরীক্ষা থেকে শুরু করে ব্যবহারিক দিকে দুটি তত্বেই সফল। তবে দুটি তত্ব একই সাথে সফল হতে পারে না, অন্তত তাদের বর্তমান রূপে। কিন্তু এ দটিকে একত্রিত করে একটি পূর্ণাঙ্গ তত্ব পেতে পদার্থবিদদের একাধিক চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। স্ট্রিং থিওরিকে একসময় এমনই এক পূর্ণাঙ্গ তত্ব বলে ভাবা হয়েছিল।
কিন্তু এ তত্ব থেকে পাওয়া কোনো ভবিষ্যদ্বাণী এখনো বাস্তব পরিক্ষায় প্রমান করা যায়নি। ভবিষ্যতেও সে সম্ভাবণা ক্ষীণ বলেই বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা। তাই এখন নতুন এক তত্বের খোঁজে মাঠে নেমেছেন তারা, যা দিয়ে বিপুল পরিসরের মহাবিশ্ব ও ক্ষুদ্র পরিসরের পরমাণু রাজ্যকে একসুতোয় গাথাঁ যাবে। এ তত্বেরই পোশাকি নাম থিওরি অব এভরিথিং। কিন্তু কেমন হবে বহু প্রত্যাশিত সেই তত্ব? কী করা যাবে সেই তত্ব দিয়ে? তাতে কী এই মহাবিশ্বের সব রহস্যের জবাব পাওয়া যাবে। এ বইতে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন তাত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং। আকারে ক্ষীণ, বক্তব্যে সংক্ষিপ্ত হলেও যা গুরুত্ব ও তাৎপর্য্ বিপুল।

সূচীপত্র:
* মুখবন্ধ-ড. আরশাদ মোমেন ৯
* অনুবাদকের কথা ১১
* লেখকের ভূমিকা- স্টিফেন হকিং ১৭
* প্রথম বক্তৃতা মহাবিশ্ব সম্পর্কে ধারণা ১৯
* দ্বিতীয় বক্তৃতা প্রসারণশীল মহাবিশ্ব ৩২
* তৃতীয় বক্তৃতা কৃষ্ণগহ্বর ৫০
* চতুর্থ্ বক্তৃতা কৃষ্ণগহ্বর অত কালো নয় ৭৮
* পঞ্চম বক্তৃতা মহাবিশ্বের জন্ম এবং শেষ পরিণতি ৯৬
* ষষ্ঠ বক্তৃতা সময়ের দিক ১১৭
* সপ্তম বক্তৃতা সার্বিক তত্ব ১২৭
* একজন স্টিফেন হকং ১৪২
* পরিভাষা ১৪৬

লেখকের ভূমিকা
এই ধারাবাহিক বক্তৃতাগুলোকে আমি মহাবিস্ফোরণ থেকে কৃষ্ণগহ্বর পর্যন্ত মহাবিশ্বের ইতিহাস নিয়ে আমাদের ভাবনার একটা রূপরেখা দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রথম বক্তৃতায় মহাবিশ্ব সম্পর্কে অতীতের ধারণাগুলো সংক্ষেপে বলব। একই সঙ্গে মহাবিশ্বের বর্তমান চেহারা কিভাবে পেলাম, সেটিও থাকবে এখানে।
দ্বিতীয় বক্তৃতায় মহাকর্ষ্ সম্পর্কে নিউটন আর আইনস্টাইন তত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। মহাবিশ্ব স্থির হতে পারে না, মহাবিশ্বকে হয় প্রসারণশীল, নয়তো সংকোচনশীল হতে হবে-তাঁদের তত্বগুলো কীভাবে এই সিদ্ধান্তের দিকেই ইঙ্গিত করে, এখানে সেটিই দেখাব। এতে দেখা যায়, আজ থেকে ১০ থেকে ২০ বিলিয়ন বছর আগের মধ্যবর্তী কোনো একটি সময়ে এই মহাবিশ্বের ঘনত্ব অবশ্যই অসীম ছিল। একেই বলে মহাবিস্ফোরণ। সম্ভবত মহাবিশ্বের সূচনা হয়েছিল এখান থেকেই।
তৃতীয় বক্তৃতায় আমি কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে আলোচনা করব। বিপুল আয়তনের নক্ষত্র কিংবা বিশাল কোনো বস্তু তার নিজের মহাকর্ষীয় আকর্ষণে সংকুচিত হতে থাকলে একসময় তা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয়। আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সাধারন তত্ব অনুযায়ী, কেউ যদি কৃষ্ণগহ্বরে ঝাঁপ দেওয়ার মতো বোকামি করে, তাহলে সে চিরকালের জন্য হারিয়ে যাবে। সে আর কোনো দিন কৃষ্ণগহ্বর থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না। বরং সবশেষে যতটা সম্ভব এদের ইতিহাস একটা যন্ত্রণাদায়ক সিঙ্গুলারিটি বা পরম বিন্দুতে পৌছাবে। তবে সাধারণ আপেক্ষিতা হচ্ছে চিরায়ত তত্ব। তাই এই তত্ব কোয়ন্টাম বলবিদ্যার অনিশ্চতার নীতিকে গোনায় ধরে না।
কৃষ্ণগহ্বর থেকে শক্তি বেরিয়ে আসার ঘটনাকে কোয়ান্টাম বলবিদ্যা কীভাবে সমর্থ্ন করে, সেটিই চতুর্থ্ বক্তৃতায় আমি ব্যাখ্যা করব। কৃষ্ণগহ্বরকে যতটা কালো হিসাবে বর্ণনা করা হয়, তা আসলে তত কালো নয়।
পঞ্চম বক্তৃতায় মহাবিস্ফোরণ এবং মহাবিশ্বের উৎপত্তিতে কোয়ান্টাম বলবিদ্যার ধারণা ব্যবহার করব। এই তত্ব ইঙ্গিত করে যে স্থানকাল সসীম হতে পারে, তবে এর কোনো সীমানা বা কিনারা থাকবে না। এটা অনেকটা ভূপৃষ্ঠের মতো, তবে এর মাত্রা দুইয়ের চেয়ে বেশী।
পদার্থবিদ্যার সূত্রগুলো সময়-প্রতিসাম্য হওয়া সত্ত্বেও ভবিষ্যৎ থেকে অতীত অনেক আলাদা। নতুন এই সীমানা প্রস্তাব এই বিষয়টি কীভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে, তা দেখাব ষষ্ঠ বক্তৃতায়।
সবশেষে সপ্তম বক্তৃতায় ব্যাখ্যা করব কীভাবে আমরা একটি একীভূত তত্ব খুঁজে পেতে পারি। এই তত্বটিতে কোয়ান্টাম বলবিদ্যা, মহাকর্ষ্ ও পদার্থবিদ্যার অন্যান্য মিথস্ক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত থাকবে।যদি কখনো সেটি অর্জ্ন করা যায়, তাহলে সত্যিকার অর্থেই আমরা এই মহাবিশ্বকে এবং এতে আমাদের সঠিক অবস্থান বুঝতে পারব।
স্টিফেন হকিং
Title দ্য থিওরি অব এভরিথিং
Author
Translator
Publisher
ISBN 9789849318880
Edition 1st Published, 2018
Number of Pages 151
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Customers Also Bought

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Reviews and Ratings

অর্ডারকৃত প্রোডাক্টে রিভিউ এবং রেটিং দিয়ে ৫০ পয়েন্ট সংগ্রহ করতে পারেন। সর্বনিম্ন ৩০ টি শব্দ এবং প্রোডাক্ট/প্যাকেটের ছবি সংযুক্ত করতে হবে।

4.42

130 Ratings and 74 Reviews

sort icon
Show more Review(s)

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

দ্য থিওরি অব এভরিথিং