আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ image

আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ (হার্ডকভার)

by ডঃ শাওকী আবু খলিল

TK. 450 Total: TK. 338

(You Saved TK. 112)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
  • Look inside image 13
  • Look inside image 14
আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ

আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ (হার্ডকভার)

শ্রেষ্ঠ আব্বাসি খলিফা

1 Rating  |  No Review
TK. 450 TK. 338 You Save TK. 112 (25%)

বর্তমানে প্রকাশনীতে এই বইটির মুদ্রিত কপি নেই। বইটি প্রকাশনীতে এভেইলেবল হলে এসএমএস/ইমেইলের মাধ্যমে নোটিফিকেশন পেতে রিকুয়েস্ট ফর রিপ্রিন্ট এ ক্লিক করুন।

Book Length

book-length-icon

336 Pages

Edition

editon-icon

1st Published

ISBN

isbn-icon

9789849528319

book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত এক চরিত্রের নাম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ। এ নামের সঙ্গে পরিচিত নয় এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। কারণ তার শাসনামল ছিল ইসলামি সভ্যতা-সংস্কৃতির চরম উৎকর্ষের যুগ। জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি তখন উন্নতি-অগ্রগতির শিখরে পৌঁছে ছিল বলে এ সময়টিকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। সে সময়ে বাগদাদ হয়ে উঠেছিল জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সূতিকাগার। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন জ্ঞান আহরণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সেখানে ছুটে যেত। হারুনুর রশিদ হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আব্বাসি খলিফা। সাম্রাজ্যের পরিধি বৃদ্ধি, ফেতনা ও বিদ্রোহ দমনে তার বীরত্ব ও সাহসিকতার গুণগান আজও মানুষের মুখে মুখে শোভা পায়। একদিকে নিরীহ ও সাধারণ প্রজাদের কাছে তিনি ছিলেন একজন স্নেহপরায়ণ শাসক, অপরদিকে অন্যায় ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের কাছে ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক। এতসব কিছুর পরেও তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত প্রজাহিতৈষী শাসক। যিনি রাতের আঁধারে ছদ্মবেশে ঘুরে ঘুরে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা যাচাই করতেন এবং তাদের যাবতীয় প্রয়োজনাদি পূরণ করতেন। এর পাশাপাশি তিনি ছিলেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ ও সুন্নতে নববির অনুসরণে সদা তৎপর। যিনি সারাজীবন জ্ঞান ও জ্ঞাণী লোকদের সম্মান করেছেন এবং আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। এতসব মহৎ গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও একটি কুচক্রী মহল এ মহান মুসলিম খলিফার নামে তার তিরোধানের পর থেকেই নানা বিষোদগার করে আসছে। তাদের বক্তব্যমতে হারুনুর রশিদ ছিলেন একজন ব্যর্থ ও অত্যাচারী শাসক। বস্তুত এসকল চালবাজ লোকেরা নিজেদের হীন মনোবাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে খলিফা হারুনুর রশিদের নামে বিভিন্ন অপবাদ ও কুৎসা রটিয়ে বেড়ায়। এসব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের শিকার হয়ে সাধারণ মুসলিম সমাজ আজ এ মহান খলিফার প্রকৃত ইতিহাস ও জীবনচরিত থেকে দূরে সরে পড়েছে। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এ মহান খলিফার জীবনচরিত নিয়েই রচিত। এর রচয়িতা হলেন আরব বিশ্বের প্রখ্যাত গবেষক ও ইতিহাসবিদ ড. শাওকি আবু খলিল। তিনি বইটিতে নির্ভরযোগ্য সব সূত্র ও গবেষণার আলোকে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনের আদ্যোপান্ত অত্যন্ত সুনিপুণ ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় তুলে ধরেছেন। লেখক বইটিকে দুভাগে ভাগ করেছেন— প্রথম ভাগে হারুনুর রশিদের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি গোটা জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। আর দ্বিতীয় ভাগে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনচরিতে বিকৃতি সাধনকারী লোকদের ওইসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেছেন যেগুলোকে কেন্দ্র করে এসকল অসাধু লোকেরা এ মহান খলিফাকে সাধারণ্যের মনে বিকৃত করে উপস্থাপন করে থাকে। তবে তিনি কেবল এসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হননি; বরং উপযুক্ত দলিল-প্রমাণের মাধ্যমে সেসব যুক্তির খন্ডনও করেছেন। ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত এক চরিত্রের নাম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ। এ নামের সঙ্গে পরিচিত নয় এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। কারণ তার শাসনামল ছিল ইসলামি সভ্যতা-সংস্কৃতির চরম উৎকর্ষের যুগ। জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি তখন উন্নতি-অগ্রগতির শিখরে পৌঁছে ছিল বলে এ সময়টিকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। সে সময়ে বাগদাদ হয়ে উঠেছিল জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সূতিকাগার। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন জ্ঞান আহরণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সেখানে ছুটে যেত। হারুনুর রশিদ হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আব্বাসি খলিফা। সাম্রাজ্যের পরিধি বৃদ্ধি, ফেতনা ও বিদ্রোহ দমনে তার বীরত্ব ও সাহসিকতার গুণগান আজও মানুষের মুখে মুখে শোভা পায়। একদিকে নিরীহ ও সাধারণ প্রজাদের কাছে তিনি ছিলেন একজন স্নেহপরায়ণ শাসক, অপরদিকে অন্যায় ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের কাছে ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক। এতসব কিছুর পরেও তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত প্রজাহিতৈষী শাসক। যিনি রাতের আঁধারে ছদ্মবেশে ঘুরে ঘুরে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা যাচাই করতেন এবং তাদের যাবতীয় প্রয়োজনাদি পূরণ করতেন। এর পাশাপাশি তিনি ছিলেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ ও সুন্নতে নববির অনুসরণে সদা তৎপর। যিনি সারাজীবন জ্ঞান ও জ্ঞাণী লোকদের সম্মান করেছেন এবং আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। এতসব মহৎ গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও একটি কুচক্রী মহল এ মহান মুসলিম খলিফার নামে তার তিরোধানের পর থেকেই নানা বিষোদগার করে আসছে। তাদের বক্তব্যমতে হারুনুর রশিদ ছিলেন একজন ব্যর্থ ও অত্যাচারী শাসক। বস্তুত এসকল চালবাজ লোকেরা নিজেদের হীন মনোবাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে খলিফা হারুনুর রশিদের নামে বিভিন্ন অপবাদ ও কুৎসা রটিয়ে বেড়ায়। এসব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের শিকার হয়ে সাধারণ মুসলিম সমাজ আজ এ মহান খলিফার প্রকৃত ইতিহাস ও জীবনচরিত থেকে দূরে সরে পড়েছে। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এ মহান খলিফার জীবনচরিত নিয়েই রচিত। এর রচয়িতা হলেন আরব বিশ্বের প্রখ্যাত গবেষক ও ইতিহাসবিদ ড. শাওকি আবু খলিল। তিনি বইটিতে নির্ভরযোগ্য সব সূত্র ও গবেষণার আলোকে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনের আদ্যোপান্ত অত্যন্ত সুনিপুণ ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় তুলে ধরেছেন। লেখক বইটিকে দুভাগে ভাগ করেছেন— প্রথম ভাগে হারুনুর রশিদের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি গোটা জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। আর দ্বিতীয় ভাগে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনচরিতে বিকৃতি সাধনকারী লোকদের ওইসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেছেন যেগুলোকে কেন্দ্র করে এসকল অসাধু লোকেরা এ মহান খলিফাকে সাধারণ্যের মনে বিকৃত করে উপস্থাপন করে থাকে। তবে তিনি কেবল এসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হননি; বরং উপযুক্ত দলিল-প্রমাণের মাধ্যমে সেসব যুক্তির খন্ডনও করেছেন। ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত এক চরিত্রের নাম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ। এ নামের সঙ্গে পরিচিত নয় এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। কারণ তার শাসনামল ছিল ইসলামি সভ্যতা-সংস্কৃতির চরম উৎকর্ষের যুগ। জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি তখন উন্নতি-অগ্রগতির শিখরে পৌঁছে ছিল বলে এ সময়টিকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। সে সময়ে বাগদাদ হয়ে উঠেছিল জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সূতিকাগার। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন জ্ঞান আহরণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সেখানে ছুটে যেত। হারুনুর রশিদ হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আব্বাসি খলিফা। সাম্রাজ্যের পরিধি বৃদ্ধি, ফেতনা ও বিদ্রোহ দমনে তার বীরত্ব ও সাহসিকতার গুণগান আজও মানুষের মুখে মুখে শোভা পায়। একদিকে নিরীহ ও সাধারণ প্রজাদের কাছে তিনি ছিলেন একজন স্নেহপরায়ণ শাসক, অপরদিকে অন্যায় ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের কাছে ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক। এতসব কিছুর পরেও তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত প্রজাহিতৈষী শাসক। যিনি রাতের আঁধারে ছদ্মবেশে ঘুরে ঘুরে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা যাচাই করতেন এবং তাদের যাবতীয় প্রয়োজনাদি পূরণ করতেন। এর পাশাপাশি তিনি ছিলেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ ও সুন্নতে নববির অনুসরণে সদা তৎপর। যিনি সারাজীবন জ্ঞান ও জ্ঞাণী লোকদের সম্মান করেছেন এবং আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। এতসব মহৎ গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও একটি কুচক্রী মহল এ মহান মুসলিম খলিফার নামে তার তিরোধানের পর থেকেই নানা বিষোদগার করে আসছে। তাদের বক্তব্যমতে হারুনুর রশিদ ছিলেন একজন ব্যর্থ ও অত্যাচারী শাসক। বস্তুত এসকল চালবাজ লোকেরা নিজেদের হীন মনোবাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে খলিফা হারুনুর রশিদের নামে বিভিন্ন অপবাদ ও কুৎসা রটিয়ে বেড়ায়। এসব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের শিকার হয়ে সাধারণ মুসলিম সমাজ আজ এ মহান খলিফার প্রকৃত ইতিহাস ও জীবনচরিত থেকে দূরে সরে পড়েছে। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এ মহান খলিফার জীবনচরিত নিয়েই রচিত। এর রচয়িতা হলেন আরব বিশ্বের প্রখ্যাত গবেষক ও ইতিহাসবিদ ড. শাওকি আবু খলিল। তিনি বইটিতে নির্ভরযোগ্য সব সূত্র ও গবেষণার আলোকে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনের আদ্যোপান্ত অত্যন্ত সুনিপুণ ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় তুলে ধরেছেন। লেখক বইটিকে দুভাগে ভাগ করেছেন— প্রথম ভাগে হারুনুর রশিদের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি গোটা জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। আর দ্বিতীয় ভাগে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনচরিতে বিকৃতি সাধনকারী লোকদের ওইসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেছেন যেগুলোকে কেন্দ্র করে এসকল অসাধু লোকেরা এ মহান খলিফাকে সাধারণ্যের মনে বিকৃত করে উপস্থাপন করে থাকে। তবে তিনি কেবল এসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হননি; বরং উপযুক্ত দলিল-প্রমাণের মাধ্যমে সেসব যুক্তির খন্ডনও করেছেন। ইসলামের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত এক চরিত্রের নাম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদ। এ নামের সঙ্গে পরিচিত নয় এমন মানুষের সংখ্যা খুবই নগন্য। কারণ তার শাসনামল ছিল ইসলামি সভ্যতা-সংস্কৃতির চরম উৎকর্ষের যুগ। জ্ঞান-বিজ্ঞান, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি তখন উন্নতি-অগ্রগতির শিখরে পৌঁছে ছিল বলে এ সময়টিকে ইসলামের স্বর্ণযুগ বলা হয়। সে সময়ে বাগদাদ হয়ে উঠেছিল জ্ঞান, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যের সূতিকাগার। দূর-দূরান্ত থেকে লোকজন জ্ঞান আহরণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সেখানে ছুটে যেত। হারুনুর রশিদ হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ আব্বাসি খলিফা। সাম্রাজ্যের পরিধি বৃদ্ধি, ফেতনা ও বিদ্রোহ দমনে তার বীরত্ব ও সাহসিকতার গুণগান আজও মানুষের মুখে মুখে শোভা পায়। একদিকে নিরীহ ও সাধারণ প্রজাদের কাছে তিনি ছিলেন একজন স্নেহপরায়ণ শাসক, অপরদিকে অন্যায় ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের কাছে ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক। এতসব কিছুর পরেও তার সবচেয়ে বড় পরিচয় হলো, তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত প্রজাহিতৈষী শাসক। যিনি রাতের আঁধারে ছদ্মবেশে ঘুরে ঘুরে প্রজাদের সুবিধা-অসুবিধা যাচাই করতেন এবং তাদের যাবতীয় প্রয়োজনাদি পূরণ করতেন। এর পাশাপাশি তিনি ছিলেন আল্লাহর আদেশ-নিষেধ ও সুন্নতে নববির অনুসরণে সদা তৎপর। যিনি সারাজীবন জ্ঞান ও জ্ঞাণী লোকদের সম্মান করেছেন এবং আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। এতসব মহৎ গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও একটি কুচক্রী মহল এ মহান মুসলিম খলিফার নামে তার তিরোধানের পর থেকেই নানা বিষোদগার করে আসছে। তাদের বক্তব্যমতে হারুনুর রশিদ ছিলেন একজন ব্যর্থ ও অত্যাচারী শাসক। বস্তুত এসকল চালবাজ লোকেরা নিজেদের হীন মনোবাসনা পূরণের উদ্দেশ্যে খলিফা হারুনুর রশিদের নামে বিভিন্ন অপবাদ ও কুৎসা রটিয়ে বেড়ায়। এসব ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের শিকার হয়ে সাধারণ মুসলিম সমাজ আজ এ মহান খলিফার প্রকৃত ইতিহাস ও জীবনচরিত থেকে দূরে সরে পড়েছে। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি এ মহান খলিফার জীবনচরিত নিয়েই রচিত। এর রচয়িতা হলেন আরব বিশ্বের প্রখ্যাত গবেষক ও ইতিহাসবিদ ড. শাওকি আবু খলিল। তিনি বইটিতে নির্ভরযোগ্য সব সূত্র ও গবেষণার আলোকে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনের আদ্যোপান্ত অত্যন্ত সুনিপুণ ও আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় তুলে ধরেছেন। লেখক বইটিকে দুভাগে ভাগ করেছেন— প্রথম ভাগে হারুনুর রশিদের জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি গোটা জীবনের একটি চিত্র তুলে ধরেছেন। আর দ্বিতীয় ভাগে খলিফা হারুনুর রশিদের জীবনচরিতে বিকৃতি সাধনকারী লোকদের ওইসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেছেন যেগুলোকে কেন্দ্র করে এসকল অসাধু লোকেরা এ মহান খলিফাকে সাধারণ্যের মনে বিকৃত করে উপস্থাপন করে থাকে। তবে তিনি কেবল এসব যুক্তি ও কারণ উল্লেখ করেই ক্ষান্ত হননি; বরং উপযুক্ত দলিল-প্রমাণের মাধ্যমে সেসব যুক্তির খন্ডনও করেছেন।
Title আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ
Author
Translator
Editor
Publisher
ISBN 9789849528319
Edition 1st Published, 2021
Number of Pages 336
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

5.0

1 Rating and 0 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

আতশকাচে দেখা খলিফা হারুনুর রশিদ