mega fest banner
bornomala bike
মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা image

মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা (হার্ডকভার)

by ড. মোহাম্মদ হাননান

TK. 700 Total: TK. 525

(You Saved TK. 175)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
  • Look inside image 13
  • Look inside image 14
  • Look inside image 15
মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা
Clearance Image

Ends in

00 : Day
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec

মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা (হার্ডকভার)

2 Ratings  |  No Review
TK. 700 TK. 525 You Save TK. 175 (25%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

নিশ্চিত ২৫% ছাড়ে বই, অতিরিক্ত ৪% ছাড় অ্যাপ অর্ডারে 'APPUSER' ব্যবহারে

আরো দেখুন
book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

বাংলাদেশের ইতিহাস এক সময় লিখেছেন অমুসলিম ঐতিহাসিকরা, বিশেষ করে এদেশে আগত খ্রিস্টান ইতিহাসবিদ এবং পরবর্তী সময়ে হিন্দু ইতিহাসবিদরাই একইভাবে এদেশের ইতিহাস লিখেছেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের ইতিহাসবিদ যারা প্রথম দিকে ইতিহাস লিখেছেন, তাদের মধ্যে গোলাম হোসেন খান (সাইর-ই-মুতাখ্খিরিশ), গোলাম হোসেন সলিম (রিয়াজ উস সালতীন), সুলিমউল্লাহ (তারিখ-ই-বাঙাল) প্রমুখ গ্রন্থের লেখকরা। তাঁরা প্রায় সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলার পতনের পরের সময়কার ঐতিহাসিক। ইংরেজদের খুশি করার জন্য তাঁরা ইতিহাসের পাশাপাশি অনেক অপইতিহাসও লিখেছেন। যেমন, এঁদের প্রায় সবাই নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে অপশাসক হিসেবে দেখিয়েছেন। পরবর্তীকালে বাংলার সবচেয়ে নামকরা ঐতিহাসিক স্যার যদুনাথ সরকারও নবারের শাসনকে একতরফা সমালোচনা করেছেন। এর সবই হয়েছিল ইংরেজদের খুশি করার জন্য। একবার বাংলার ইতিহাস লেখার মাঠে নামেন খ্রিস্টীয় লেখকরা। এদের মধ্যে মেজর চার্লস স্টুয়ার্ট অন্যতম। তিনি ঐরংঃড়ৎু ড়ভ ইবহমধষ লিখে একটি যুগ বিভাগ করলেন, নাম দিলেন বৌদ্ধযুগ, হিন্দুযুগ, মুসলিম যুগ এবং ব্রিটিশ যুগ। সুকৌশলে চার্লস ‘খ্রিস্টানযুগ’ কথাটি এড়িয়ে গিয়েছিলেন। আজ পর্যন্ত আমাদের ঐতিহাসিকরা এই স্টুয়ার্টের পদ্ধতিই অনুসরণ করছেন, সে হিন্দু কী মুসলিম ইতিহাসবিদ হোন না কেন, কোনো পরিবর্তনের মেরুদ- তাদের ছিল না, এখনো নেই। এসব ইতিহাসের মূল লক্ষ কী ছিল, স্রেফ মুসলিম বিদ্বেষ তৈরি করা। গোলাম হোসেন সলিম থেকে শুরু করে রমেশ চন্দ্র মজুমদার পর্যন্ত সকলে এ কাজটিই করে গেছেন। এরপর এসেছেন বামপন্থী নামক ইতিহাসবিদ-বুদ্ধিজীবীরা। তারাও একই ধারায় ইতিহাস লিখে চলেছেন। এজন্য দেখি ১৮৫৭ সালে যখন বাংলা-ভারতের সিপাহিরা বিদ্রোহ করেছে, তখন এতে মুসলিম গন্ধ পেয়ে সমকালের কলকাতা কেন্দ্রিক বুদ্ধিজীবীরা কেউ এর সমর্থন করেন নি। কিন্তু মহামতি কার্ল মার্কস যখন সিপাহি বিদ্রোহের প্রশংসা করলেন তখন বামপন্থী, উদারপন্থী মুসলিম, অমুসলিম ইতিহাসবিদরা সবাই নড়েচড়ে বসলেন। আসলে সিপাহিদের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন আলেম সমাজ। এটাই বড় দোষ ছিল। আজ পর্যন্ত কোনো ঐতিহাসিকের লেখায় পাঠক এটা পাবেন না ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের নেপথ্যে কারা ছিল। সবাই এড়িয়ে গেছেন। সেই সময় কোনো রাজনৈতিক দল ছিল না, সংগঠন ছিল না, বারাকপুর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রামে একই সময়ে এত বড় একটা ঘটনা, এমনি হয়ে গেল! কারও মধ্যে প্রশ্ন উঠে নি। ব্রিটিশের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে আফগানিস্তানের কাবুলে যে প্রবাসী সরকার গঠিত হয়েছিল তার প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বরকতউল্লাহ ছিলেন একজন আলেম। পাঠক এ তথ্য কোনো ঐতিহাসিকের বইয়ে পাবেন না। আসলে তিনি ছিলেন মাওলানা বরকতউল্লাহ, দেওবন্দের আলেম। ১৭৫৭ সাল থেকে একের পর এক ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ, তিতুমীরের লড়াই, ফরায়েজি আন্দোলন, খেলাফত আন্দোলন প্রথম দিকের আন্দোলন তো সব হয়েছে আলেমদেরই নেতৃত্বে। ইতিহাসবিদরা কিন্তু এখানেও চুপ মেরে গেছেন। ১৯৪৭ পর্যন্ত এসব নানামুখী আন্দোলনে আলেমরা কীভাবে কাজ করেছেন তার কিছু কিছু তথ্য পাঠক পাবেন, সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে। ১৯৪৭ উত্তর মুসলিম লীগের পতনের একটি বড় কারণ ছিল যুক্তফ্রন্টে আলেমদের অংশগ্রহণ। ‘যুক্তফ্রন্ট’ ভারতের দালাল, হিন্দুদের দাস, কমিউনিস্টদের বানানো ইত্যাদি প্রচারণা একারণে জনগণের কাছে পাত্তা পায় নি। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূচনাও করেছিলেন আলেমরা, যখন আইয়ুব ইসলামি শরিয়ার ওপর ছুরি চালিয়েছেন। একইসঙ্গে পাকিস্তানে জামায়েতে ইসলামীর ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ জনগণের সামনে তুলে ধরেছিলেন আলেমরাই। এই জামায়েতে ইসলামীর কারণে হক-আলেমরাও রেহাই পান নি বামপন্থী লেখক-বুদ্ধিজীবীদের কাছ থেকে। মুক্তিযুদ্ধে আলেমদের রক্তও মিশে আছে এদেশের চির সবুজ ঘাসের মধ্যে। একজন হাফেজে কোরআন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হন। পাঠক এ প্রসঙ্গে স্মরণ করুন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে কাবুলে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রীও ছিলেন একজন আলেম। ড. মোহাম্মদ হাননান, আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অন্যতম প্রধান লেখক, তিনি কি মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস লিখেছেন ? না ড. হাননান ইতিহাসের এড়িয়ে যাওয়া অংশগুলো শুধু জোড়া লাগিয়েছেন।
Title মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা
Author
Publisher
Edition 1st Published, 2021
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

5.0

2 Ratings and 0 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

মুক্তিসংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজের ভূমিকা