কোম্পানি ট্যাক্স রিটার্ন ছাড়াও সারা বছর ধরে কিছু বিবরণী বা রিটার্ন ট্যাক্স সার্কেল-এ একটা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল করতে হয়। যেমন, প্রতি মাসে উৎসে কর কর্তনের উপর দুইটি বিবরণী দাখিল করতে হয়। আবার ভ্যাট রিটার্নও দাখিল করতে হয়। তার আগে উৎসে কর কর্তন এবং ভ্যাট কর্তনের জন্য উৎসে কর কর্তন সনদও ইস্যু করতে হয়। “ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স ২০২১” বইটিতে এসব গুরত্বপূর্ণ বিষয় বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
মাসিক ভিত্তিতে রিটার্ন বা বিবরণী দাখিল করার পাশাপাশি তিন মাস অন্তর অন্তর বছরে চারবার অগ্রিম কর জমা দিতে হয়। কীভাবে অগ্রিম কর গণনা করতে হয় এবং জমা না দিলে কতো জরিমানা দিতে হয় তা উদাহরণসহ দেখানো হয়েছে। আবার বছরে দুই বার উৎসে কর কর্তন রিটার্ন, ১০৮ ও ১০৮এ অনুযায়ী বিবরণী কীভাবে পূরণ করতে হয় তা ধাপে ধাপে আলোচনা করা হয়েছে।
এছাড়া আরো কিছু ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স রয়েছে যা একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আয়কর আইন অনুযায়ী মেনে চলতে হয়। এগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ট্যাক্স সার্কেল-এ দাখিল করতে না পারলে কী জরিমান রয়েছে এবং তা কীভাবে গণনা করতে হয় তা উদাহরণসহ দেখানো হয়েছে। তাই “ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স ২০২১” বইটি আপনার কমপ্লিট গাইড হিসেবে কাজে দিবে।
বইটি থেকে আরো যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারবেন তা হলোঃ
● উৎসে কর কর্তন এবং ভ্যাট কর্তন কতো দিনের মধ্যে জমা দিতে হবে এবং কীভাবে জমা দিতে হবে সে সম্পর্কে রয়েছে সুনির্দিষ্ট আলোচনা;
● ধারা এবং বিধিসহ প্রতিটি ট্যাক্স রিটার্ন, বিবরণী এবং সার্টিফিকেট আলোচনা করা হয়েছে;
● কোম্পানি ট্যাক্স রিটার্ন কীভাবে পূরণ করতে হয় এবং রিটার্নের সাথে দরকারি কী কাগজপত্র দিতে হয়, কর নির্ধারনের পরে আপিল বা ট্রাইবুনালে যাওয়ার জন্য কী নিয়ম-কানুন ফলো করতে হয় তা উল্লেখ রয়েছে;
● আয়কর বিধিতে উল্লেখিত যে ফরমে ট্যাক্স রিটার্ন, বিবরণী এবং সার্টিফিকেট তৈরি করতে হয় তা যেমন বইটিতে অন্তর্ভূক্ত করা আছে আবার তেমনি কীভাবে তা পূরণ করতে হবে তা বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে;
● সারা বছর ধরে বাধ্যতামূলকভাবে যেসব ট্যাক্স রিটার্ন, বিবরণী দাখিল করতে হয় তা ধারা, বিধি এবং তারিখসহ ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স ক্যালেন্ডার রয়েছে;
● কোন রিটার্ন বা বিবরণী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাখিল করতে ব্যর্থ হলে কতো জরিমান দিতে হবে এবং কীভাবে তা গণনা করতে হবে তা উদাহরণসহ দেখানো হয়েছে;
…………………… এবং আরো অনেক কিছু!
Read More