শিল্প-সাহিত্যের মূলে আছে ন্যারেটিভ। আমরা যখন একটি কবিতা-নাটক-গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য পড়ি বা চিত্রকলা-সিনেমা পড়ি, তখন সেটার ন্যারেটিভ পাঠ করি। এমনকি যে ইতিহাস বা দর্শন পাঠ করি তাও এক ধরনের ন্যারেটিভ। সাহিত্যের কাজ কাহিনি না, ন্যারেটিভ নিয়ে। ন্যারেটিভের সম্ভাবনা অসীম ও অনির্দিষ্ট বলেই মানুষের সৃজনশীলতা একটি অনিঃশেষ প্রক্রিয়া। ফলে শুধু ভালো লেখার জন্য না, সাহিত্যের পাঠাস্বাদনেও ন্যারেটিভ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কী এই ন্যারেটিভ? কেমন করেই-বা কাজ করে? কেমন করে নিয়ত পরিবর্তিত হয়ে গল্পের অসীম সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রাখে? এই সমস্ত প্রশ্নের অনুসন্ধান থেকে বইটি রচিত হলো। শিল্প-সাহিত্যের মূলে আছে ন্যারেটিভ। আমরা যখন একটি কবিতা-নাটক-গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য পড়ি বা চিত্রকলা-সিনেমা পড়ি, তখন সেটার ন্যারেটিভ পাঠ করি। এমনকি যে ইতিহাস বা দর্শন পাঠ করি তাও এক ধরনের ন্যারেটিভ। সাহিত্যের কাজ কাহিনি না, ন্যারেটিভ নিয়ে। ন্যারেটিভের সম্ভাবনা অসীম ও অনির্দিষ্ট বলেই মানুষের সৃজনশীলতা একটি অনিঃশেষ প্রক্রিয়া। ফলে শুধু ভালো লেখার জন্য না, সাহিত্যের পাঠাস্বাদনেও ন্যারেটিভ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কী এই ন্যারেটিভ? কেমন করেই-বা কাজ করে? কেমন করে নিয়ত পরিবর্তিত হয়ে গল্পের অসীম সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রাখে? এই সমস্ত প্রশ্নের অনুসন্ধান থেকে বইটি রচিত হলো। শিল্প-সাহিত্যের মূলে আছে ন্যারেটিভ। আমরা যখন একটি কবিতা-নাটক-গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য পড়ি বা চিত্রকলা-সিনেমা পড়ি, তখন সেটার ন্যারেটিভ পাঠ করি। এমনকি যে ইতিহাস বা দর্শন পাঠ করি তাও এক ধরনের ন্যারেটিভ। সাহিত্যের কাজ কাহিনি না, ন্যারেটিভ নিয়ে। ন্যারেটিভের সম্ভাবনা অসীম ও অনির্দিষ্ট বলেই মানুষের সৃজনশীলতা একটি অনিঃশেষ প্রক্রিয়া। ফলে শুধু ভালো লেখার জন্য না, সাহিত্যের পাঠাস্বাদনেও ন্যারেটিভ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কী এই ন্যারেটিভ? কেমন করেই-বা কাজ করে? কেমন করে নিয়ত পরিবর্তিত হয়ে গল্পের অসীম সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রাখে? এই সমস্ত প্রশ্নের অনুসন্ধান থেকে বইটি রচিত হলো। শিল্প-সাহিত্যের মূলে আছে ন্যারেটিভ। আমরা যখন একটি কবিতা-নাটক-গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য পড়ি বা চিত্রকলা-সিনেমা পড়ি, তখন সেটার ন্যারেটিভ পাঠ করি। এমনকি যে ইতিহাস বা দর্শন পাঠ করি তাও এক ধরনের ন্যারেটিভ। সাহিত্যের কাজ কাহিনি না, ন্যারেটিভ নিয়ে। ন্যারেটিভের সম্ভাবনা অসীম ও অনির্দিষ্ট বলেই মানুষের সৃজনশীলতা একটি অনিঃশেষ প্রক্রিয়া। ফলে শুধু ভালো লেখার জন্য না, সাহিত্যের পাঠাস্বাদনেও ন্যারেটিভ সম্পর্কে ধারণা থাকা জরুরি। কী এই ন্যারেটিভ? কেমন করেই-বা কাজ করে? কেমন করে নিয়ত পরিবর্তিত হয়ে গল্পের অসীম সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রাখে? এই সমস্ত প্রশ্নের অনুসন্ধান থেকে বইটি রচিত হলো।
কথাশিল্পী-প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক মোজাফ্ফর হোসেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। বর্তমানে বাংলা একাডেমির অনুবাদ উপবিভাগে কর্মরত। প্রধানত ছোটগল্পকার। পাশাপাশি সাহিত্য সমালোচক ও অনুবাদক হিসেবেও তাঁর পরিচিতি আছে। অতীত একটা ভিনদেশ গল্পগ্রন্থের জন্য তিনি এক্সিম ব্যাংক-অন্যদিন হুমায়ূন আহমেদ কথাসাহিত্য পুরস্কার এবং স্বাধীন দেশের পরাধীন মানুষেরা গল্পগ্রন্থের জন্য আবুল হাসান সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেছেন। এছাড়াও ছোটগল্পের জন্য তিনি অরণি সাহিত্য পুরস্কার ও বৈশাখি টেলিভিশন পুরস্কারে ভূষিত হন। ছোটগল্প নিয়ে তাঁর পাঠে বিশ্লেষণে বিশ্বগল্প বইটি বাংলা সাহিত্যে অনন্য সংযোজন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ই-মেইল : [email protected]