সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ image

সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ (হার্ডকভার)

by রেবতী বর্মণ

TK. 200 Total: TK. 172

(You Saved TK. 28)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ

সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ (হার্ডকভার)

2 Ratings  |  1 Review
TK. 200 TK. 172 You Save TK. 28 (14%)
in-stock icon In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

কমিয়ে দেখুন
tag_icon

৫-১৬ এপ্রিল বেস্টসেলার বইয়ে ২৫% ছাড় ও অ্যাপ অর্ডারে এক্সট্রা ৩% ছাড়!

book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

রকমারি বই-শাখি অফার! image

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

প্রাগৈতিহাসিক যুগের আদিম অবস্থা হইতে শুরু করিয়া আজিকার সমাজতন্ত্র পর্যন্ত নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়া সমাজের বিকাশ হয়। আদিম যুগ এবং সমাজতন্ত্রের দীর্ঘ ব্যবধানের মধ্যে দেখা দেয় প্রথমত গোলামী ব্যবস্থা বা দাস যুগ, তারপর সামন্ততন্ত্র বা ভূমিদাস প্রথা, সর্বশেষে পুঁজিতন্ত্র। আদিম সমাজে শ্রেণী-বৈষম্য ছিল না: সমাজতন্ত্রেও শ্রেণী-বৈষম্য নাই। শ্রেণী-বৈষম্য মাঝের সমাজগুলিরই বিশেষত্ব।
প্রত্যেকটি সমাজের কাঠামো অপরটি হইতে ভিন্ন সমাজের এই রূপান্তর হইয়াছে কিরূপে, কোন্ সূত্র অনুসারে? সমাজের বিকাশের সূত্র আবিষ্কার করেন কার্ল মার্কস। খাওয়া-পরার জন্য উৎপাদন করিতে হয় সকলকেই; কিন্তু উৎপাদনের জন্য দরকার উৎপাদনের হাতিয়ার বা যন্ত্র। পশুরও খাইতে হয়। বাঁচিয়া থাকার জন্য আহার সংগ্রহ করিতে হয়। কিন্তু হাত পা-ই তাহার হাতিয়ার; নিজের স্বাভাবিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দ্বারাই পশু খাদ্য আহরণ করে। কিন্তু মানুষের বেলায় হাত হয় না। কৃত্রিম হাতিয়ার দ্বারা মানুষ তাহার স্বাভাবিক হাতকে সম্পূরণ করে। এইখানেই মানুষের সঙ্গে পশুব জগতের প্রভেদ: কৃত্রিম হাতিয়ারের বহার হইতেই মানুষের সমাজের শুরু।
উৎপাদনের জন্য যে হাতিয়ার বা উপকরণ দরকার, তাহাকে বলা হয় উৎপাদন শক্তি। আর উৎপাদনের কাজে মানুষ মানুষের সঙ্গে যে সব সম্পর্কে আবদ্ধ হয় তাহাকে বলা হয় উৎপাদন সম্পর্ক। উৎপাদনশক্তির অনুরূপই হয় উৎপাদনসম্পর্ক। আদিম সমাজে পাথরই ছিল হাতিয়ার; পাথর দ্বারা একমাত্র শিকার করাই সম্ভব। কিন্তু শিকার করিতে হইলে যাইতে হয় জঙ্গলে; একা যাওয়ার উপায় নাই, দল বাঁধিয়া, সকলে মিলিয়া যাইতে হয়। শিকার সহজলভ্য নয়, পাওয়া যাইত কম। তাই সকলে সমানভাবে শিকারের অংশ লইত। উৎপাদন শক্তি মোটেই বিকাশলাভ করে নাই: আদিম মানুষের সম্পর্কের মধ্যে তাই কোন অসমতা দেখা দেয় না; সকলকেই কাজ করিয়া খাইতে হইত।
কিন্তু উৎপাদনশক্তির যখন আরও বিকাশ হয়, তামা-লোহা প্রভৃতির আবিষ্কার হয়, তখন খাদ্যের প্রাচুর্য দেখা দেয়। শুধু তাহাই নয়, মানুষ মানুষে অসমতাও সৃষ্টি হয়। কতক লোক শুধু উৎপাদনের উপায় বা যন্ত্রাদির মালিক, ইহারা কাজ না করিয়াও পারে। কিন্তু আর সব হাড়-ভাঙ্গা খাটুনি খাটে। উৎপাদন সম্পর্ক বদলাইয়া যায়। সমাজে শ্রেণীর সৃষ্টি হয়। উৎপাদনশক্তির কিরূপ বিকাশ হইয়াছে, তাহার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখিয়াই গড়িয়া উঠে উৎপাদন সম্পর্ক। কিন্তু এই সামঞ্জস্য বেশিদিন থাকে না। যতই উৎপাদনশক্তির বিকাশ হয় ততই উৎপাদন সম্পর্কের সঙ্গে উহার বিরোধ বাধে। একটা সময় যখন উৎপাদন সম্পর্ক উৎপাদনশক্তির বিকাশের পথে বাধা জন্মায়। ইহাই সমাজবিপ্লবের অবস্থা। তখন সমাজে যে-শ্রেণী পরিবর্তনবিরোধী এবং যে-শ্রেণী পরিবর্তনপ্রয়াসী তাহাদের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়।
Title সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ
Author
Publisher
ISBN 9847000000453
Edition ১ম প্রকাশ, ২০০৮
Number of Pages 160
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

5.0

2 Ratings and 1 Review

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

সমাজ ও সভ্যতার ক্রমবিকাশ