mega fest banner
bornomala bike
বাঙালনামা image

বাঙালনামা (হার্ডকভার)

by তপন রায়চৌধুরী

Total: TK. 2,000

  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
বাঙালনামা
Clearance Image

Ends in

00 : Day
00 : Hrs
00 : Min
00 Sec

বাঙালনামা (হার্ডকভার)

পথিকজীবনের ইতিবৃত্ত

11 Ratings  |  2 Reviews
wished customer count icon

182 users want this

TK. 2,000
in-stock icon In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

কমিয়ে দেখুন
tag_icon

নিশ্চিত ২৫% ছাড়ে বই, অতিরিক্ত ৪% ছাড় অ্যাপ অর্ডারে 'APPUSER' ব্যবহারে

আরো দেখুন
book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Frequently Bought Together

plus icon plus icon equal icon
Total Amount: TK. 3732

Save TK. 108

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

“বাংলানামা” বইয়ের ফ্ল্যাপের কথা:
আত্মকথা বা আত্মচারিত নয়, পাথুরে ইতিহাসও নয়। ‘বাঙালনামা’ আবিস্তৃত সমাজজীবনের কাহিনি। “রোমন্থন”-খ্যাত লেখকের কলমে ভিন্ন স্বাদের স্মৃতিকথা। হারিয়ে যাওয়া ধূসর জগতের কিংবা হারাতে থাকা সময়ের নিবিড় বিবরণ। এই স্মৃতিকথার শুরু ১৯২৬ সাল, অর্থাৎ লেখকের জন্মের বছর থেকে। তারপর বর্তমান কাল অবধি এর সময়সীমা। ফেলে আসা আশি বছরে অতি শৈশব-কৈশোরের পূর্ববঙ্গ, সেখানকার বিস্মৃতি মানুষজন এবং বিলুপ্ত জীবনযাত্রা, পঞ্চাশের দশকের অক্সফোর্ড আর এখনকার সেই পশ্চিমি নালন্দা, গতশতাব্দী জুড়ে মহাদেশ থেকে মহাদেশে লেখকের সফর ও সুদীর্ঘ প্ৰবাসজীবন ব্যাপ্ত হয়ে আছে। এই রচনায়। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্ৰজ্ঞা আর রসমাধুৰ্যে ভরপুর এক পথিকজীবনের ইতিবৃত্ত “বাংলানামা”

“বাংলানামা” বইয়ের প্রথম সংস্করণের নিবেদন:
২০০৬ সালের গোড়ার দিকে ‘বাঙালনামা' লেখা শেষ করি। ২০০৭-এর ১৭ এপ্রিল “দেশ” পত্রিকায় লেখাটির শেষ কিস্তি প্রকাশিত হওয়ার কথা। ‘বাঙালনামা’র শেষ পরিচ্ছেদে লিখেছি,-আমি হৃৎপিণ্ডের একটি “ভালব’ বদল করার জন্য অন্ত্রোপচারে সম্মতি দিয়েছি। সেই অস্ত্ৰোপচার হবে ২০০৭ সালের ১৮ এপ্রিল- ‘দেশ’ পত্রিকায় ‘বাঙালনামা’র শেষ কিস্তি ছাপা হওয়ার পরের দিন। এই যোগাযোগের পিছনে ভাগ্যদেবতার কোনও প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত আছে কি না জানি না।
“দেশ’ পত্রিকার গ্রাহক শুনি লক্ষাধিক। তা হলে পাঠকসংখ্যা তার অন্তত দু-তিন গুণ। এই বিরাট সংখ্যার পাঠকমণ্ডলীর কাছ থেকে যে প্রতিক্রিয়া পেয়েছি তা সত্যিই অপ্রত্যাশিত এবং আমার কাছে কিছুটা দুর্বোধ্য। কারণ আমার জীবন সাদামাটা শিক্ষাজীবীর। দীর্ঘদিন প্রবাসী,- তবে সে অভিজ্ঞতাও কয়েক হাজার বাঙালি শিক্ষাজীবীর। তাই রোমাঞ্চইনি এই জীবনকথা পাঠক-পাঠিকার কেন ভাল লাগল। তার কোনও সদ্ব্যাখ্যা আমি পাইনি।
পাঠকদের চিঠিতে আমার অনেক ভুল দেখানো হয়েছে। সম্পূর্ণ স্মৃতিভিত্তিক রচনা,- এবং অস্ত্ৰোপচারটি এক বছর আগে হওয়ার কথা ছিল, সেই কারণে একটু তাড়াতাড়িতে লেখা। ফলে বেশ কিছু ভুল আছে। সেগুলি শোধরাতে যাঁরা সাহায্য করেছেন, তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। তবে বলি- অনেক ক্ষেত্রে ভুল পত্ৰলেখকরাই করেছেন, আমি না। আর কিছু পত্ৰলেখকের চিঠিতে এক বিচিত্র বিদ্বেষ-প্রণোদিত মনোভঙ্গির প্রকাশ দেখেছি। অনেকেরই আপত্তি— মুসলমানদের আমি যথোচিত গালিগালাজ করিনি। এবং এক পত্ৰলেখকের গালিগালাজের লক্ষ্য সুশোভন সরকার এবং সুখময় চক্রবর্তী। এ বিষয়ে তার বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। চিঠিটি ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রকাশিত না হওয়ায় শুনেছি লেখক অন্যত্র ওটি ছাপাবার ব্যবস্থা করেন। ওঁর উদ্যোগ যথোচিত প্ৰশংসা করার ভাষা আমার নেই। আক্ষেপের কথা,-শিক্ষিত বাঙালির মধ্যে এ জাতীয় ব্যক্তি অপ্রতুলনা, ঔপনিবেশিক যুগের বহুব্যাপী ব্যর্থতাবোধ আমাদের জাতীয় চরিত্রের অঙ্গ হয়ে গেছে। আমাদের ঈর্ষা-বিদ্বেষের ব্যাখ্যা সেইখানে খুঁজতে হয়।
বহু মানুষের সাহায্য এবং উৎসাহ এই রচনা সম্ভব করেছে। তাদের মধ্যে অনেকে 'দেশ' পত্রিকা এবং ‘আনন্দ পাবলিশার্স-এর কমী। এই দুই সংস্থা তাদের কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না-জায়েজ ঘোষণা করেছেন। অতএব, হৃদয়ের কথা হৃদয়েই রইল। যাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারলাম না,-- আশা করি তারা টেলিপ্যাথির সাহায্যে বুঝে নেবেন।
কয়েকটি মানুষকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ব্যাপারে। আর একটু সোচ্চার হচ্ছি। তাদের শীর্ষে প্ৰয়াত বন্ধু কুমার মুখার্জি এবং অমর সান্যাল। কুমার “রোমন্থন” প্রকাশ হওয়া অবধি বর্তমান লেখাটি লিখতে উৎসাহ দিচ্ছিলেন। দুই কিস্তি প্ৰকাশ হওয়ার পর তিনি চলে গেলেন। আমার নানা অনুল্লেখ্য কাজের সাক্ষী অমর সান্যাল মহা উৎসাহে লেখাটি পড়ছিলেন। যে কিস্তিতে ওঁর কথা লিখেছি, সেটি প্রকাশিত হওয়ার কয়েকদিন আগে তিনিও লোকান্তরিত হলেন। আমার সমস্ত লেখাটি ধাপে ধাপে যাদের মাথায় লোষ্ট্রবৎ নিক্ষেপ করেছি। তাদের মধ্যে প্রথম উল্লেখযোগ্য ঔপন্যাসিক-অধ্যাপক কুণাল বসু এবং তাঁর পত্নী সুস্মিতা। অক্সফোর্ডে ওঁদের বহু শ্ৰান্ত সন্ধ্যাস্মিত মুখে এই অত্যাচার সহ্য করে কেটেছে। আমার স্ত্রীও এই উৎপীড়নের সহ-শিকার ছিলেন। চতুর্থ এবং পঞ্চম যে দুই ব্যক্তি এইভাবে উৎপীড়িত হয়েছেন দুর্ভাগ্যক্রমে তারাও ‘আনন্দবাজার’ সংস্থার কর্মী, ফলে তাদের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা তাদেরও টেলিপ্যাথি মারফত বুঝে নিতে হবে।
এই বইটি উৎসৰ্গিত লীলালক্ষ্মী বিদ্মরাজা, তার জন্মদাত্রী আমার কন্যা সুকন্যা এবং তস্যা মাতা হাসিকে। আমার জীবনরস যখন শুকিয়ে আসছিল তখন লীলালক্ষ্মীর আবির্ভাব। এখন আরও একশো বছর বাঁচতে ইচ্ছে করছে। শুনে লীলা সন্দেহ প্ৰকাশ করলেন। বললেন "Dadu, you will be very old by that time." Vists একটু চিন্তা,- So Shall I
Title বাঙালনামা
Author
Publisher
ISBN 8177566695
Edition 5th Edition, 2015
Number of Pages 418
Country ভারত
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.55

11 Ratings and 2 Reviews

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

বাঙালনামা