*১ ক্লাস ৫ এর বিজ্ঞান বইয়ের সব এক্সপেরিমেন্ট হাতে কলমে শেখা যাবে এই বিজ্ঞানবাক্স দিয়ে *এতে রয়েছে সোলার সেল, জেনারেটর, উইন্ডমিল মডিউল, বাযার মডিউল, এলইড মডিউল, কার্বন, চারকোল সহ মোট ৬০ উপকরণ *সব অধ্যায়ের মোট ২৮ এক্সপেরিমেন্ট *৪৭ পাতার মাল্টিকালার ম্যানুয়ালঃ কম্পোনেন্ট ব্যবহার করে এক্সপেরিমেন্ট করতে যেন কোন অসুবিধা না হয়ে সেজ্যনে রয়েছে প্রমাণ সাইজের মাল্টিকালার ম্যানুয়াল কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর- ১। এই বিজ্ঞানবাক্সটি কোন ক্লাসের বাচ্চার জন্যে উপযুক্ত? উত্তরঃ ক্লাস ৫ এর জন্যে সবচেয়ে ভাল হবে। ২। বাচ্চারা কি একা একা এক্সপেরিমেন্টগুলি করতে পারবে? উত্তরঃ হ্যাঁ, বাচ্চারা খুব সহজেই ম্যানুয়াল বই দেখে এক্সপেরিমেন্টগুলি করে ফেলতে পারবে। তাছাড়া onnorokombigganbaksho ইউটিউব চ্যানেলে এক্সপেরিমেন্টগুলোর টিউটোরিয়াল দেয়া আছে। তারপরেও সমস্যা হলে সাহায্যের জন্য ফোন করা যাবে বিজ্ঞানবাক্সের কাস্টমার কেয়ারে- ০১৮৪৭১০৩১০২-৩ একজন সচেতন অভিভাবক হিসাবে আপনি যে সব কারণে সন্তানের হাতে এই বিজ্ঞানবাক্সটি তুলে দিতে পারেন- পড়াশোনায় ভাল করতেঃ বিজ্ঞানবাক্স বাচ্চাদের মধ্যে প্রশ্ন করার প্রবণতা তৈরি করে। বিজ্ঞান বরাবরই আমাদের কাছে নীরস এবং কঠিন একটি বিষয় হিসেবে গণ্য হয়। আমরা অনেকেই বইয়ের সূত্র এবং উদাহরণগুলি মুখস্থ করে পড়ে এসেছি। আমাদের সন্তানেরা যেন তা না করে, তারা যেন আনন্দের সাথে বিজ্ঞান শিখতে পারে, এজন্যেই বিজ্ঞানবাক্স। নিজে নিজে এক্সপেরিমেন্টগুলি করার ফলে তার মধ্যে এক ধরণের আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে, এবং সে বিজ্ঞানের সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে সক্ষম হবে। তার কাছে তখন আর বিজ্ঞান মুখস্থ করার বিষয় মনে হবে না বরং বুঝে বুঝে পড়তে শিখবে যা সৃজনশীল শিক্ষাপদ্ধতিতে খুব সহায়ক হবে। মেধা বিকাশেঃ মেধার বিকাশ অনেকটাই চর্চার ব্যাপার। বিজ্ঞানবাক্স বাচ্চাদের চর্চার মধ্যে রাখে। তারা বইয়ে যে সূত্রগুলি পড়েছিলো, সেগুলি হাতেকলমে পরীক্ষা করে দেখার ফলে তাদের ভাবনার নতুন নতুন দুয়ার খুলে যায়, তারা হয়ে ওঠে অন্যদের চেয়ে আলাদা এবং অনন্য! এরকম একটি অন্যরকম মেধারী প্রজন্ম তৈরি করাই বিজ্ঞানবাক্সের উদ্দেশ্য। ডিজিটাল আসক্তি দূর করতেঃ আমাদের সমীক্ষায় দেখা গেছে বিজ্ঞানবাক্সের এক্সপেরিমেন্টগুলি বাচ্চাদের সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট করতে ব্যস্ত রাখছে, এবং তারা নতুন নতুন জিজ্ঞাসার সম্মুখীন হচ্ছে। এই জিজ্ঞাসাগুলির জবাব পেতে গিয়ে অনেকেই নতুন নতুন সায়েন্স প্রোজেক্ট তৈরি করে ফেলছে। বিভিন্ন সায়েন্স ফেয়ার বা ফেস্টিভ্যালে তারা এসব দেখিয়ে প্রশংসা এবং পুরস্কার পাচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় ডিজিটাল ডিভাইসের আসক্তি থেকে তাদের মনোযোগ অনেকাংশে সরে যাচ্ছে।
অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স বাংলাদেশের প্রথম সায়েন্স কিট। মূলত পাঁচ বছর বা তার বেশি বয়সী ছেলেমেয়েরা যেন আনন্দের সাথে হাতে-কলমে বিজ্ঞান শিখতে পারে তার জন্য এটি আনন্দময় শিক্ষণীয় একটি খেলা। তারা যেন নিজে নিজেই বাক্সে দেয়া উপকরনগুলো দিয়ে এক্সপেরিমেন্টগুলো করে ফেলতে পারে তার জন্য সাথে রয়েছে একটি সহায়ক বই এবং ভিডিও টিউটোরিয়াল। বইটিতে ধারাবর্ণনা সহ প্রত্যেকটি এক্সপেরিমেন্ট ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একইসাথে কোন এক্সপেরিমেন্টের পেছনে বিজ্ঞানের কোন কারণ বা সূত্রটি কাজ করছে তা চিত্রসহ উল্লেখ করে দেয়া হয়েছে। অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্স বাচ্চাদের বিজ্ঞানের ভিত্তি মজবুত করে স্কুলের পড়াশোনায় এগিয়ে রাখতে অনন্য।