বাংলার হাজার বছরের ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির প্রথম জাতি-রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা। শৈশবে তার ডাক নাম ছিল খোকা। তারপর জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন পর্বে তিনি হয়ে ওঠেন মুজিব ভাই, লিডার, বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে এ পর্যন্ত অনেক গবেষণা, বড় বড় গ্রন্থ রচনা ইত্যাদি হলেও তার শৈশব-কৈশোর নিয়ে তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য গ্রন্থ খুব একটা চোখে পড়ে না। ‘মুজিব যখন খোকা ছিল’ গ্রন্থে তার শৈশব-কৈশোরের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। কোনো তত্ত্বকথা নয়, কিছুটা গল্প বলার ভঙ্গিতে এই গ্রন্থের গল্পগুলো রচনা করা হয়েছে। আমাদের নতুন প্রজন্মের স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও শিশু-কিশোররাও যাতে বইটি সহজবোধ্য ভাষায় হৃদয়াঙ্গম করতে পারে, সেদিকে নজর রাখা হয়েছে। এই গ্রন্থে মূলত বঙ্গবন্ধুর শৈশব-কৈশোরের ছোট ছোট কয়েকটি ঘটনার বিবরণ রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এটি শিশু-কিশোরদের উপযোগী করে লেখার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রয়েছে বিশাল বর্ণাঢ্য জীবন। বঙ্গবন্ধুর এই সংগ্রামমুখর জীবনের আরও অনেক রোমাঞ্চকর এবং শিক্ষণীয় ঘটনা আছে, যা নিয়ে একাধিক গ্রন্থ রচনা করা যেতে পারে। আপাতত আমরা শৈশব-কৈশোরেই সীমাবদ্ধ থাকলাম। ভবিষ্যৎ সুযোগ পেলে আমরা আরেকটু বৃহৎ পরিসরে ভাষা সংগ্রামে শেখ মুজিব, ৬-দফা আন্দোলনে শেখ মুজিব, সংসদে শেখ মুজিব, কারাগারে শেখ মুজিব এবং পারিবারিক পরিবেশে শেখ মুজিব প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখা-লেখানো এবং প্রকাশনার ব্যাপারে চেষ্টা করব। আমি শুরুটা করে দিলাম। আশা করি নতুন নতুন লেখক-গবেষকগণ বাকি কাজে যুক্ত হবেন। বাংলার হাজার বছরের ইতিহাসে শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির প্রথম জাতি-রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা। শৈশবে তার ডাক নাম ছিল খোকা। তারপর জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন পর্বে তিনি হয়ে ওঠেন মুজিব ভাই, লিডার, বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে এ পর্যন্ত অনেক গবেষণা, বড় বড় গ্রন্থ রচনা ইত্যাদি হলেও তার শৈশব-কৈশোর নিয়ে তেমন কোনো নির্ভরযোগ্য গ্রন্থ খুব একটা চোখে পড়ে না। ‘মুজিব যখন খোকা ছিল’ গ্রন্থে তার শৈশব-কৈশোরের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা সংক্ষেপে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। কোনো তত্ত্বকথা নয়, কিছুটা গল্প বলার ভঙ্গিতে এই গ্রন্থের গল্পগুলো রচনা করা হয়েছে। আমাদের নতুন প্রজন্মের স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও শিশু-কিশোররাও যাতে বইটি সহজবোধ্য ভাষায় হৃদয়াঙ্গম করতে পারে, সেদিকে নজর রাখা হয়েছে। এই গ্রন্থে মূলত বঙ্গবন্ধুর শৈশব-কৈশোরের ছোট ছোট কয়েকটি ঘটনার বিবরণ রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এটি শিশু-কিশোরদের উপযোগী করে লেখার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রয়েছে বিশাল বর্ণাঢ্য জীবন। বঙ্গবন্ধুর এই সংগ্রামমুখর জীবনের আরও অনেক রোমাঞ্চকর এবং শিক্ষণীয় ঘটনা আছে, যা নিয়ে একাধিক গ্রন্থ রচনা করা যেতে পারে। আপাতত আমরা শৈশব-কৈশোরেই সীমাবদ্ধ থাকলাম। ভবিষ্যৎ সুযোগ পেলে আমরা আরেকটু বৃহৎ পরিসরে ভাষা সংগ্রামে শেখ মুজিব, ৬-দফা আন্দোলনে শেখ মুজিব, সংসদে শেখ মুজিব, কারাগারে শেখ মুজিব এবং পারিবারিক পরিবেশে শেখ মুজিব প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখা-লেখানো এবং প্রকাশনার ব্যাপারে চেষ্টা করব। আমি শুরুটা করে দিলাম। আশা করি নতুন নতুন লেখক-গবেষকগণ বাকি কাজে যুক্ত হবেন।
জন্ম : ১৭ এপ্রিল, ১৯৪৭। বিক্রমপুরের রাণীগাঁও গ্রামে। সর্বক্ষণের রাজনৈতিক কর্মী লেনিন লিখেছেন কম। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন বিভিন্ন সংবাদপত্রে ও সাময়িকীতে। তার রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘আগামীর অন্বেষা', 'ব্রাত্যজন কথা’, ‘স্বাধীনতা ও উত্তরকাল', ‘সর্বব্যাপী বঙ্গবন্ধু’, ‘সমুখে শান্তি পারাবার’, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড প্রতিবাদের প্রথম বছর’, ‘স্বাধীনতার সন্ধানে, ‘বঙ্গবন্ধু ও বাঙালির স্বপ্ন', এবং মৌলবাদ জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা'। এছাড়া একটি কাব্যগ্রন্থ ‘স্বপ্ন করপুটে। তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থের ভেতর রয়েছে ‘তেভাগা সগ্রাম’, ‘একবিংশ শতকে অভিযাত্রা’, ‘জুম পাহাড়ে শান্তির ঝরনাধারা’, ‘আওয়ামী লীগের গৌরবের OG 769', 'Valle of Death', 'Fanatic Extremism in Bangladesh', তেভাগার কথা ও বাংলার কৃষক আন্দোলন এবং দুঃশাসনের চার বছর : সংকট ও উত্তরণের পথ’ প্রভৃতি। সমাজ-অর্থনীতি-সংস্কৃতি বিষয়ক একটি ত্রৈমাসিক মননশীল সাময়িকী ‘পথরেখা’ ও প্রকাশিত হচ্ছে তাঁরই সম্পাদনায়। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক লেনিন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত। বাংলাদেশ কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং নেতৃস্থানীয় কমিউনিস্ট হিসেবে বামপন্থি। আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন। বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক।