তোমার দেওয়া আমার কোনো নাম ছিল না জনরা: সিরিয়াল কিলিং/ক্রাইম থ্রিলার দেশ জুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে এক সিরিয়াল কিলার। খুন যাচ্ছে প্রতি ছয় মাস পর পর; ভিক্টিম শুধুমাত্র নারী। মিডিয়া তোলপাড় করা এই খুনি নামকরণ হয়েছে সিক্স মান্থ কিলার নামে। এমনই সময় ছোট্ট এক মফস্বল শহরে একের পর এক নারীর লাশ পাওয়া যেতে শুরু করল। তদন্ত কর্মকর্তা আজমল হোসেন পড়ে গেলেন মহাবিপদে। তবে কি সিক্স মান্থ সিরিয়াল কিলার তার শহরে পা রাখল? ফিরে এলেন দীর্ঘদিন নিখোঁজ থাকা ইরফান খন্দকার। শহরের হতাশাগ্রস্থ ছেলে-মেয়েদের একজন রহস্যময় লোকের কাছে যেতে দেখা যাচ্ছে। যে নিজেকে দূত বলে দাবী করে। এদিকে প্রদীপ খোঁজ পায় কয়েক হাজার বছর আগের এক মিথের। হারিয়ে যাওয়া এক দেবতার গল্প, এক কলমের গল্প; যে কলমটা জীবন্ত হওয়ার অপেক্ষা করছে। এতসব রহস্যে মোড়া উপন্যাসিকার শেষে কে যেন বলে উঠল, তোমার দেওয়া আমার কোনো নাম ছিলো না। দেজা ভ্যু জনরা: সাইফাই থ্রিলার সৈকত একজন নামকরা গায়ক। যার গানে ডুবে থাকে লাখ লাখ মানুষ। কিন্তু তার এই খ্যাতি অসুখের মতো মনে হয়। এই অনুভূতি তাকে ধীরে ধীরে গ্রাস করে নিচ্ছে। কিন্তু ছয়-সাত বছর আগে এই জীবনটাই চেয়েছিল সে। তবে আজ কেন এই জীবন অসহ্য লাগছে? নিহাব এক যুগান্তকারী আইডিয়া নিয়ে হাজির হলো স্বপ্নঘরে। এই আবিস্কার তার পরিচিত এনে দিলো বিশ্ব দরবারে। কিন্তু হঠাৎ-ই একমাত্র কাছের মানুষটি কীভাবে যেন বদলে যেতে শুরু করল। সে কি কোনো ভুল করে ফেলেছে? হুট করেই এক নিমিষে মিথ্যে হয়ে যায় সৈকত ও নিহাবের জীবন, হুট করেই ফিরে যায় নিজদের অতীতে। যে অতীতে গিয়ে নিহাব কিছু মনে করতে না পারলেও সৈকত অদ্ভুত কিছু স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। কী ঘটে গেছে দুই ভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সাথে? মরিয়া হয়ে অদ্ভুত এই পরিস্থিতির কারণ খুঁজতে যেয়ে লক্ষ করে তারা আটকে আছে এক মরীচিকায়; জীবনটাই যেন দেজা ভ্যু! এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই টিনা নামের এক মেয়ে তাদের শোনায় এক অবিশ্বাস্য গল্প! কী সেই গল্প? আসলে কী ঘটেছে ওদের সাথে? দেজা ভ্যু’র শেষ চালটা তাহলে কার ছিল?
Title
এক মলাটে দুই বই ফ্লিপ সিস্টেম - তোমার দেয়া আমার কোন নাম ছিল না, দেজা ভ্যু