কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান image

কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান (হার্ডকভার)

by (شيخ الاسلام مفتي محمد تقي عثماني) শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী

TK. 500 Total: TK. 325

(You Saved TK. 175)
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
  • Look inside image 12
  • Look inside image 13
  • Look inside image 14
  • Look inside image 15
  • Look inside image 16
  • Look inside image 17
কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান

কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান (হার্ডকভার)

কাদিয়ানীদেরকে কাফের ঘোষণার ঐতিহাসিক দলিল

TK. 500 TK. 325 You Save TK. 175 (35%)

Book Length

book-length-icon

296 Pages

Edition

editon-icon

2nd Edition

কমিয়ে দেখুন
tag_icon

২৯-৩০ এপ্রিল চার্জার ফ্যান ও নেকব্যান্ড ফ্রি! এছাড়াও থাকছে ফ্রি শিপিং অফার!*

book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান
মূল: শাইখুল ইসলাম মুফতী তকী উসমানী
অনুবাদ: মাওলানা হাসান সিদ্দীকুর রহমান, মাওলানা ইরফান জিয়া, মাওলানা মাহমুদুল হাসান
"ইসলামের মৌলিক বেশকিছু আকীদার সুস্পষ্ট বিরোধিতার কারণে কাদিয়ানীরা অমুসলিম। একটি মুসলিম দেশে একজন অমুসলিম হিসেবেও কাদিয়ানীরা নাগরিক সুবিধা পেতেই পারে। কিন্তু সমস্যা হলো কাদিয়ানীরা নিজেদেরকে অমুসলিম হিসেবে স্বীকার করতে নারাজ। নিজেদের আকীদার বিষয় তারা বিভিন্ন ছলচাতুরি করে থাকে। মুসলমানদেরকে ধোকা দিয়ে নিজেদের দলে টেনে নেওয়ার চেষ্টা করে।
এই সমস্যার নিরসনে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে কাদিয়ানীদের ছলচাতুরি বিশ্লেষণ করার পর তাদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করা হয়েছে। ১৯৭৪ সালের খতমে নবুয়ত আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে কাদিয়ানীদের অমুসলিম সংখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করার দাবি ওঠে। এই দাবির পক্ষে সংসদের ৩৮ জন সদস্য একটি প্রস্তাব পেশ করেন। জাতীয় পরিষদ এই ইস্যুতে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি উভয় পক্ষ থেকে যুক্তি প্রমাণ আহ্বান করে।
মুসলমানদের পক্ষ থেকে যুক্তি প্রমাণ পেশ করার জন্য মুফতী তকী উসমানী সাহেব দা.বা.এবং শহীদ সামিউল হক সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি একটি গ্রন্থ রচনা করেন। উর্দু ভাষায় রচিত সেই গ্রন্থের নাম ছিলো 'কাদিয়ানি ফিতনা আওর মিল্লাতে ইসলামিয়া কা মাওকিফ।
রচনার পর এই বইটি জাতীয় পরিষদে পাঠ করা হয়। অবশেষে ১৯৭৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে মির্জা কাদিয়ানির অনুসারীদের উভয় দলকেই অমুসলিম ও সংখ্যালঘু হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কাদিয়ানীদের খন্ডন করে আগেপরে অনেক বই লেখা হয়েছে, কিন্তু যেহেতু এই বইটি জাতীয় পরিষদে মুসলমানদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার জন্য লেখা হয়েছে, তাই এখানে মৌলিক সূত্রের আলোকে সংক্ষিপ্ত এবং সমৃদ্ধভাবে কাদিয়ানী সমস্যার সকল দিক ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
কাদিয়ানীদেরকে কাফের ঘোষণার এই ঐতিহাসিক দলিলটি পূর্ণাঙ্গভাবে এই প্রথম বাংলাভাষী পাঠকদের জন্য যৌথভাবে অনুবাদ করেছেন জামি'আ রাহমানিয়া আরাবিয়া, মুহাম্মদপুর, ঢাকার তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক মাওলানা ইরফান জিয়া।।"
Title কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান
Author
Publisher
Edition 2nd Edition, 2024
Number of Pages 296
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

কাদিয়ানী ফিতনা ও মুসলিম উম্মাহর অবস্থান