কবি আলমগীর খোরশেদ কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া থানার নারান্দী গ্রামে জন্ম। ছেলেবেলা থেকেই তার লেখালেখি শুরু। তার প্রথম লেখা প্রকাশ হয় ১৯৮৮ সালে। বাবা মরহুম এ কে খোরশেদ উদ্দীন আহমেদ নারান্দী ইউনিয়নের তিন বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান, তৎকালীন কিশোরগঞ্জ মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি ছিলেন। আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে রাজবন্দী হিসেবে কারাবরণ করেন। তার মাতার নাম মোছাম্মত ফাতেমা খাতুন। পেশায় একজন প্রকৌশলী হয়েও তিনি আগাগোড়াই ধারণ করেছেন সাহিত্যকে। ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক ও ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী কবি আলমগীর খোরশেদ বুয়েটে কর্মরত। অথৈ, অমি ও তাদের মা তামান্না সুলতানাকে নিয়ে তার সংসার। তার প্রকাশিত গ্রন্থ সমূহঃ- কাব্য গ্রন্থ : ১. এখন দুঃসময়, ২. পাথর সময়, ৩. চন্দ্ৰমুখী, ৪. কেউ আছো কী, ৫. মুজিব মানে বাংলাদেশ, ৬. মুজিব পদাবলি, ৭. গাঁও গেরামের কাব্য উপন্যাস : ১. দূরের নীল প্রজাপতি, ২. জ্যোৎস্না লোকের অমানিশা, ৩. প্রিয়দর্শিনী গল্প গ্রন্থ : ১. শান্তা নামের মেয়েটি, ২. হৃদয়ের রক্তক্ষরণ জীবনী গ্রন্থ : খোকা থেকে বঙ্গবন্ধু শিশুতোষ গ্রন্থ : ১. শালিক ও তার ছানারা, ২. শ্যাওড়া গাছের ভূত, ৩. এলিয়েনের দেশে, ৪. মঙ্গল গ্রহের যাত্রী, ৫. খোকার শততম জন্মদিন