প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
কোরআন মাজিদে আল্লাহ পাক যে কয়টা গাছের নাম নিয়েছেন, তার মধ্যে বরই বা কুল গাছ একটি।আরবদের নিকট বরই ফুলের মধু খুব পছন্দনীয়। সাধারনত ইয়েমেন হতে বরই ফুলের মধু আরবে আসে।br h5bভেজালমুক্ত প্রাকৃতিক মধু চেনার উপায়/b/h5 খাঁটি মধু পানিতে মিশে না। এটা পরীক্ষা করার জন্য আমাদের কোয়ালিটি কন্ট্রোল এক্সিকিউটিভ তাঁর ল্যাবে চিনির সিরা এবং মধুর একটা মিশ্রণ তৈরি করে তা পানির গ্লাসে মিশিয়ে পানির গ্লাসে ঢেলে পরীক্ষা করে দেখলেন। ফলাফল দেখা গেল মধু খুব সুন্দর করে পানির সাথে মিশে গেল আর চিনির সিরা গ্লাসের নিচে গিয়ে জমা পড়ল; এতটুকু পানির সাথে মিশল না। এটাতো স্বাভাবিক ভাবে চিনির সিরা যদি জ্বাল দিয়ে ঘন করা হয় তাহলে পানির সাথে মিশবে না। এতে আমরা বুঝলাম, এই পরীক্ষায় চিনির সিরা পাশ করে গেলেও খাঁটি মধু সবসময় পাশ নাও করতে পারে।বিষয়টা হল যে এভাবে খাঁটি মধু নির্ণয় করা যাবেনা।brbr প্রাকৃতিকগত ভাবেই কিছু কিছু মধু পাতলা হয় সেই মধু যদি এই সকল পরীক্ষা করা হয় পানির গ্লাসে ও হাতে বৃদ্ধাংগুলির নখের উপর দিল পরীক্ষা করলে কখন সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যাবেনা। পাতলা মধুটাকে যদি হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির নখের উপর দেওয়া যায় সেটা অবশ্যই পড়ে যাবে থাকবেনা। চাষের মধু অনেক সময় পাতলা হওয়ার কারণ হল, মৌচাক হতে যখন মধু সংগ্রহ করা হয় সেখানে একটা নিদিষ্ট সময় লাগে মৌমাছিদের পুষ্প রস থেকে মধু তৈরি করতে সময়ের কম বেশি হওয়ার কারণে অনেক সময় মধু কম ঘনত্ব বা পাতলা হয়। যেমনঃ সুন্দরবনের ফুলের মধু, বরই ফুলের মধু প্রাকৃতিকগত ভাবেই পাতলা হয়।brbr bখাঁটি মধুতে পিপড়া ধরেনাঃ/b মিষ্টি বস্তুতে পিপড়া ধরবেনা এটাতো কল্পনা করা যায় না, পিপড়া ওই সকল জায়গায় বেশি আকৃষ্ট যেখানে সুক্রোজ ও গ্লুকোজ থাকে। মধুর প্রধান দুইটা উপাদান হল সুক্রোজ ও গ্লুকোজ।brbr h6bমহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের জন্য প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক তৈরি করে রেখেছেন। এই এন্টিবায়োটিকের রেজিস্টান্সের ক্ষমতা কোন ব্যাকটেরিয়ার নেই। প্রাকৃতিক সেই এন্টিবায়োটিকের নাম মধু। এর মাঝেই রয়েছে সকল প্রকার ব্যাকটেরিয়াকে হত্যা করার উপাদান। নিয়মিত মধু খেলে সকল প্রকার ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার শক্তি হবে আপনার শরীরের।/b/h6 কোরআন মাজিদে আল্লাহ পাক যে কয়টা গাছের নাম নিয়েছেন, তার মধ্যে বরই বা কুল গাছ একটি।আরবদের নিকট বরই ফুলের মধু খুব পছন্দনীয়। সাধারনত ইয়েমেন হতে বরই ফুলের মধু আরবে আসে।br h5bভেজালমুক্ত প্রাকৃতিক মধু চেনার উপায়/b/h5 খাঁটি মধু পানিতে মিশে না। এটা পরীক্ষা করার জন্য আমাদের কোয়ালিটি কন্ট্রোল এক্সিকিউটিভ তাঁর ল্যাবে চিনির সিরা এবং মধুর একটা মিশ্রণ তৈরি করে তা পানির গ্লাসে মিশিয়ে পানির গ্লাসে ঢেলে পরীক্ষা করে দেখলেন। ফলাফল দেখা গেল মধু খুব সুন্দর করে পানির সাথে মিশে গেল আর চিনির সিরা গ্লাসের নিচে গিয়ে জমা পড়ল; এতটুকু পানির সাথে মিশল না। এটাতো স্বাভাবিক ভাবে চিনির সিরা যদি জ্বাল দিয়ে ঘন করা হয় তাহলে পানির সাথে মিশবে না। এতে আমরা বুঝলাম, এই পরীক্ষায় চিনির সিরা পাশ করে গেলেও খাঁটি মধু সবসময় পাশ নাও করতে পারে।বিষয়টা হল যে এভাবে খাঁটি মধু নির্ণয় করা যাবেনা।brbr প্রাকৃতিকগত ভাবেই কিছু কিছু মধু পাতলা হয় সেই মধু যদি এই সকল পরীক্ষা করা হয় পানির গ্লাসে ও হাতে বৃদ্ধাংগুলির নখের উপর দিল পরীক্ষা করলে কখন সঠিক রেজাল্ট পাওয়া যাবেনা। পাতলা মধুটাকে যদি হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির নখের উপর দেওয়া যায় সেটা অবশ্যই পড়ে যাবে থাকবেনা। চাষের মধু অনেক সময় পাতলা হওয়ার কারণ হল, মৌচাক হতে যখন মধু সংগ্রহ করা হয় সেখানে একটা নিদিষ্ট সময় লাগে মৌমাছিদের পুষ্প রস থেকে মধু তৈরি করতে সময়ের কম বেশি হওয়ার কারণে অনেক সময় মধু কম ঘনত্ব বা পাতলা হয়। যেমনঃ সুন্দরবনের ফুলের মধু, বরই ফুলের মধু প্রাকৃতিকগত ভাবেই পাতলা হয়।brbr bখাঁটি মধুতে পিপড়া ধরেনাঃ/b মিষ্টি বস্তুতে পিপড়া ধরবেনা এটাতো কল্পনা করা যায় না, পিপড়া ওই সকল জায়গায় বেশি আকৃষ্ট যেখানে সুক্রোজ ও গ্লুকোজ থাকে। মধুর প্রধান দুইটা উপাদান হল সুক্রোজ ও গ্লুকোজ।brbr h6bমহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের জন্য প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক তৈরি করে রেখেছেন। এই এন্টিবায়োটিকের রেজিস্টান্সের ক্ষমতা কোন ব্যাকটেরিয়ার নেই। প্রাকৃতিক সেই এন্টিবায়োটিকের নাম মধু। এর মাঝেই রয়েছে সকল প্রকার ব্যাকটেরিয়াকে হত্যা করার উপাদান। নিয়মিত মধু খেলে সকল প্রকার ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার শক্তি হবে আপনার শরীরের।/b/h6
Specification: | |
Title: | Ashol Jujube Flower Honey (Boroi Fhuler Modhu)- 500Gm |
Brand: | Ashol |
Country of Origin | Bangladesh |
Net Weight | 500gm |
Flavour | Jolpai |
How to Store | Keep in dry place. |
খাবারে আজ বিভিন্ন প্রকার ক্ষতিকর কীটনাশক, কেমিক্যাল, হরমোন স্প্রে ও ফরমালিন মেশানো হচ্ছে। ফলে অনেক মানুষ আজ বিভিন্ন প্রকার জটিল ও কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। নিজেদেরকে এবং পরবর্তী প্রজন্মকে ভেজাল খাদ্যের এই কালো থাবা থেকে বাঁচাতে গড়ে উঠেছিল সবুজ উদ্যোগ।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নিরাপদ এবং ভেজাল মুক্ত পণ্য সংগ্রহ করতেই ব্যায় হয় আমাদের অধিকাংশ সময়, সম্পদ, শ্রম ও মেধা। তারপর আমরা আপনাদের জন্য সেটিই নিয়ে আসি যা আমাদের নিজেদের এবং পরিবারের জন্য পছন্দ করি।এই উদ্যোগের অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে, রাসায়নিক ও কীটনাশকমুক্ত এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যদ্রব্য মানুষের হাতে পৌছানো, সরাসরি উৎস থেকে মান যাচাই সাপেক্ষে খাদ্যদ্রব সংগ্রহ করা এবং নিজস্ব তত্ত্বাবধানে মোড়কীকরনের পরে ন্যায্য মূল্যে ক্রেতার হাতে পৌছানো।
Have a question regarding the product? Ask Us
Please login to write question Login
demo content