Acure Immunity Care Combo Package image

Acure Immunity Care Combo Package

16 Ratings  |  No Review

Brand: ACURE

Category: Rokomari Product Collection

TK. 435

Highlights:

  • Test: 1 year
  • Country of Origin: Bangladesh

Package Details

No. Product Name Category MRP Discount Current Price
01 Acure Black Seed (Kalojira) -100 gm image Acure Black Seed (Kalojira) -100 gm Functional Food 75.0 Tk. 0.0% 75.0 Tk.
02 Acure Tulshi Powder ( Tulshi Gura) - 80 gm image Acure Tulshi Powder ( Tulshi Gura) - 80 gm Functional Food 120.0 Tk. 0.0% 120.0 Tk.
03 Acure Basak Powder (Basak Gura) - 80 gm image Acure Basak Powder (Basak Gura) - 80 gm Functional Food 120.0 Tk. 0.0% 120.0 Tk.
04 Acure Liquorice Powder (Josti Modhu) - 80 gm image Acure Liquorice Powder (Josti Modhu) - 80 gm Functional Food 120.0 Tk. 0.0% 120.0 Tk.

Total :435 Tk.

You can save 0 Tk.

Product Summary & Specification

Summary:

যষ্টিমধুর ৭টি বিশেষ উপকারিতা :

১. কাশি, গলাব্যথা, রক্তক্ষরণ বন্ধে যষ্টিমধু অতুলনীয়।
২. যষ্টিমধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে, রুচি বর্ধক।
৩. যারা এসিডিটিতে ভোগেন, তারা ফুটানো পানিতে যষ্টিমধু ভিজিয়ে ঠান্ডা করে মধু দিয়ে পান করুন।
৪. স্মৃতিশক্তি বাড়াতে দুধের সঙ্গে যষ্টিমধুর গুড়া মিশিয়ে পান করুন।
৫. ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে এবং বলিরেখা, ব্রণ ও দাগ দূর করতে মধু ও যষ্টিমধু মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
৬. যষ্টিমধু, তিলের তেল ও আমলকী একত্রে মিশিয়ে চুলে লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় ও খুশকি দূর হয়।
৭. যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত পদার্থের কবল থেকে | লিভার কোষসমূহকে সুরক্ষা করে।

সেবন পদ্ধতি : ৫ গ্রাম / ১ চা চামচ পাউডার ১ কাপ কুসুম গরম দুধ / পানি / রং চা এ দিয়ে খেতে পারেন।

"বাসক পাতার ৭ টি বিশেষ উপকারিতা :

১. বুকে কফের জন্য শ্বাসকষ্ট বা কাশি হয়, বাসক পাতার রস ১-২ চামচ মধুসহ খেলে কফ সহজে বেরিয়ে আসে।
২. বাসক পাতার রসের সঙ্গে ১-২ চামচ মধু মিলিয়ে খেলে ছোট বড় সবারই সর্দি কাশি উপশম হয়।
৩. বাসক পাতার রস ১-২ চামচ মধু বা চিনি সহ খেলে জন্ডিস রোগ উপকার পাওয়া যায়।
৪. বাসক পাতার রস হাঁপানিতে বিশেষ উপকারী।
৫. বাসক পাতার সাথে এক টুকরো হলুদ একসাথে বেটে দাদ বা চুলকানিতে লাগালে কয়েক দিনের মধ্যে তা সেরে যায়।
৬. বাসক পাতা দীর্ঘক্ষণ পানিতে রাখলে পানি বিশুদ্ধ হয়।
৭. বাসক পাতার রস নিয়মিত খেলে খিচুনি রোগে সারে।

সেবন পদ্ধতি : ৫ গ্রাম / ১ চা চামচ পাউডার ১ কাপ পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া যাবে।"

"তুলসির ৭ টি বিশেষ উপকারিতা :

১. ব্রংকাইটিস, অ্যাজমা, ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং ঠান্ডা-সর্দিতে তুলসি পাতার সাথে মধু ও আদার মিশ্রণ দারুণ কাজ করে।
২. মানবদেহের যেকোন ধরনের জীবাণু ও সংক্রমণ প্রতিরোধে তুলসি পাতা অনন্য।
৩. তুলসি পাতার সাথে এলাচ পানিতে ফুটিয়ে পান করলে নিমেষেই জ্বর চলে যায়।
৪. রাতকানা রোগে সারাতে প্রাচীনকাল থেকে তুলসির বহুল প্রচলিত।
৫. দেহের বিষাক্ত উপাদান দূর করে খালি পেটে তুলসি পাতা | খেলে কিডনি পাথর দূর হয়। মুখের দুর্গন্ধ নাশক, দাতের ক্ষয় রোধ করে।
৬. তুলসি পাতার সাথে আমলকী বেটে আধা ঘন্টা মাথায় দিলে চুল পড়া বন্ধ হয়।
৭. তুলসিকে নার্ভের টনিক বলা হয়। তুলসি স্মরণশক্তি বাড়াতে বেশ উপকারী।

ব্যবহার : ১ চা চামচ পাউডার ১ কাপ পানিতে মিশিয়ে খাওয়া যাবে। সাথে মধু দিয়ে খেলে ভালো ফলাফল পাবেন। এছাড়াও তুলসি চা বানিয়ে খেতে পারেন।"

কালোজিয়া শুধু ছোট ছোট কালো দানা নয়, এর মধ্যে রয়েছে বিস্ময়কর শক্তি। প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক ও প্রতিরোধক।
শুধু এখানেই শেষ নয়, কালোজিরা চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা, মাথা ঝিমঝিম করা, মুখশ্রী ও সৌন্দর্য রক্ষা, অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্ক্রিয়তা ও অলসতা, আহারে অরুচি এবং মস্তিষ্ক শক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়ায়।
এ ছাড়া অনেকে গোপন শক্তি বাড়াতে চিকিৎসকের আশ্রয় নেন ও ভায়াগ্রা সেবন করেন! তাদের বলছি-এর জন্য ভায়াগ্রা নয়, এক চামুচ কালোজিরাই যথেষ্ট। কারণ কালোজিরায় এ ক্ষমতা অপরিসীম।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কালোজিরায় রয়েছে-ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বো-হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণুনাশক বিভিন্ন উপাদান। কালোজিরায় ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন, প্রস্রাবসংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

আসুন জেনে নিই কালোজিরায় আর কি কি উপকারিতা রয়েছে-

মাথাব্যথা: মাথাব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানের পার্শ্ববর্তী স্থানে দৈনিক ৩-৪ বার কালোজিরার তেল মালিশ করুণ। তিন দিন খালি পেটে চা চামচে এক চামচ করে তেল পান করুন উপকার পাবেন।
যৌন দুর্বলতা: কালোজিরা চুর্ণ ও অলিভ অয়েল, ৫০ গ্রাম হেলেঞ্চার রস ও ২০০ গ্রাম খাঁটি মধু একসঙ্গে মিশিয়ে সকালে খাবারের পর এক চামুচ করে খান। এতে গোপন শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
চুলপড়া: লেবু দিয়ে সব মাথার খুলি ভালোভাবে ঘষুণ। ১৫ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ও ভালোভাবে মাথা মুছে ফেলুন। তার পর মাথার চুল ভালোভাবে শুকানোর পর সম্পূর্ণ মাথার খুলিতে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এতে এক সপ্তাহেই চুলপড়া কমে যাবে।
কফ ও হাঁপানি: বুকে ও পিঠে কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এ ক্ষেত্রে হাঁপানিতে উপকারী অন্যান্য মালিশের সঙ্গে এটি মিশিয়েও নেয়া যেতে পারে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ে ও অ্যাজমায় উন্নতি ঘটে: এক চামচ মধুতে একটু কালোজিরা দিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। হালকা উষ্ণ পানিতে কালোজিরা মিলিয়ে ৪৫ দিনের মতো খেলে অ্যাজমার সমস্যার উন্নতি ঘটে।
ডায়াবেটিস: কালোজিরার চূর্ণ ও ডালিমের খোসা চূর্ণ মিশ্রণ এবং কালোজিরার তেল ডায়াবেটিসে উপকারী।
মেদ ও হৃদরোগ: চায়ের সঙ্গে নিয়মিত কালোজিরা মিশিয়ে অথবা এর তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার হয়, তেমনি মেদ কমে যায়।
অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্টিক: এক কাপ দুধ ও এক টেবিল চামুচ কালোজিরার তেল দৈনিক তিনবার ৫-৭ দিন সেবন করতে হবে। এতে গ্যাস্টিক কমে যাবে।
চোখে সমস্যা: রাতে ঘুমানোর আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরুতে কালোজিরার তেল মালিশ করুণ। এক কাপ গাজরের রসের সঙ্গে এক মাস কালোজিরা তেল সেবন করুন।
উচ্চ রক্তচাপ: যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন, তখনই কালোজিরা খাবেন। গরম খাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরার ভর্তা খান রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকবে। এ ছাড়া কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুণ। এটি ২-৩ দিন পরপর করা যায়।
জ্বর: সকাল-সন্ধ্যায় লেবুর রসের সঙ্গে এক টেবিল চামুচ কালোজিরা তেল পান করুণ। আর কালোজিরার নস্যি গ্রহণ করুন।
স্ত্রীরোগ: প্রসব ও ভ্রুণ সংরক্ষণে কালোজিরা মৌরী ও মধু দৈনিক ৪ বার খান।
সৌন্দর্য বৃদ্ধি: অলিভ অয়েল ও কালোজিরা তেল মিশিয়ে মুখে মেখে এক ঘণ্টা পর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলন।
বাত: পিঠে ও অন্যান্য বাতের বেদনায় কালোজিরার তেল মালিশ করুন। এ ছাড়া মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
দাঁত শক্ত করে: দই ও কালোজিরার মিশ্রণ প্রতিদিন দুবার দাঁতে ব্যবহার করুন। এতে দাঁতে শিরশিরে অনুভূতি ও রক্তপাত বন্ধ হবে।
ওজন কমায়: যারা ওজন কমাতে চান, তাদের খাদ্য তালিকায় উষ্ণ পানি, মধু ও লেবুর রসের মিশ্রণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এখন এই মিশ্রণে কিছু কালোজিরা পাউডার ছিটিয়ে দিন। পান করে দারুণ উপকার পাবেন।

গুণের শেষ নেই মধুর। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, আয়োডিন, জিংক ও কপারসহ অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা আমাদের দেহের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুরক্ষায় কাজ করে। প্রতিদিন এক চামচ মধু যে আপনার শরীরের কতটা উপকারে লাগতে পারে তা বলে শেষ করা যাবে না। আসুন জেনে নিই মধুর কিছু গুণাগুণ সম্পর্কে-
● মধুতে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান যা ছত্রাক ও অন্যান্য কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ত্বককে ঠিক করতে সাহায্য করে ও নতুন ত্বক গঠনে ভূমিকা রাখে। চর্মরোগ হলে নিয়মিত আক্রান্ত স্থানে মধু লাগান। এক চামচ মধুর সাথে অল্প পানি মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
● প্রতিদিন ১ গ্লাস পানিতে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পান করলে মধুতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম রক্তে প্রবেশ করে। এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এভাবে মধু রক্তস্বল্পতা রোগকে প্রতিরোধ করে।
● মধু হিউম্যাকটেন্ট যৌগ সমৃদ্ধ। এই যৌগটি ত্বককে নমনীয় করতেও সাহায্য করে। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার কাজ করে এবং ত্বকের উপরিভাগের ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে। ফলে সহজে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে পারে না। প্রতিদিন সকালে এক চামচ মধু রঙ চা কিংবা দুধের সাথে খেতে পারেন। সেই সাথে আপনার রোজকার ফেস প্যাকেও ব্যবহার করতে পারেন মাত্র এক চামচ মধু। মধু ত্বকের উপরিভাগের মৃত কোষ দূর করে ও মুখের ত্বকে ভাঁজ পড়া রোধ করে।
● মধুর ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, সি কপার , আয়োডিন ও জিংক দেহে এইচডিএল (ভালো) কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে মধু কোলেস্টেরল সংক্রান্ত রোগ থকে দেহকে মুক্ত রাখে। দিনে অন্তত এক চামচ মধু খেয়ে নিন,যেভাবে আপনার ভালো লাগে।
● মধু শরীরের ক্ষত, পোড়া ও কাটা জায়গার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। মধুতে মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ক্ষত, পোড়া ও কাটা জায়গায় ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। কোথাও পুরে, কেটে গেলে ক্ষত স্থানে মধুর একটি পাতলা প্রলেপ দিয়ে দিন। ব্যথা কমবে ও দ্রুত নিরাময় হবে। মধুতে আছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান যা ক্ষত পরিষ্কার হতে সাহায্য করে ও ব্যথা, ঘ্রাণ, পূঁজ ইত্যাদি হ্রাস করে দ্রুত ক্ষত নিরাময় করে।

Specification:
Title: Acure Immunity Care Combo Package
Brand: ACURE
Test 1 year
Country of Origin Bangladesh
Lead Time 2 month before expiry date.
How to Store Keep in dry place.

Brand Information

ACURE logo
ACURE

সৃষ্টির শুরু থেকে বিশুদ্ধ পণ্য উৎপাদনই যার অন্যতম লক্ষ্য

নিরাপদ খাদ্য বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে কষ্টসাধ্য একটা বিষয়। নিজের ও পারিবারিক সুস্থ্যতায় নিরাপদ ও প্রাকৃতিক খাদ্যই একমাত্র ভরসা। আর তা নিশ্চিত করতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে একিউর। একিউর দিচ্ছে সম্পূর্ণ হালাল ও নিরাপদ প্রাকৃতিক সব পণ্য, যা নিশ্চিত করবে “প্রকৃতির স্বাদ, প্রকৃতির ঘ্রাণ”।

Sponsored Products Related To This Item

Customers Also Bought

Similar Category Best Selling Products

Related Products

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Questions

Create a New List

Acure Immunity Care Combo Package

Recently Viewed