তিনটা টেক্সট image

তিনটা টেক্সট (পেপারব্যাক)

by বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন

Total: TK. 100

  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
তিনটা টেক্সট

তিনটা টেক্সট (পেপারব্যাক)

TK. 100
in-stock icon In Stock (only 1 copy left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

Book Length

book-length-icon

64 Pages

Edition

editon-icon

1st Edition

book-icon

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

mponey-icon

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

Frequently Bought Together

Customers Also Bought

Product Specification & Summary

রোকেয়া সাখওয়াত হোসেন ( ডিসেম্বর ৯, ১৮৮০ - ডিসেম্বর ৯, ১৯৩২), যিনি বেগম রোকেয়া নামে বেশি পরিচিত, উনার লেখাপত্র অনেক পাবলিশারই বই হিসাবে ছাপাইছেন, অনলাইনেও উনার লেখা এভেইলেবল, খুঁজলে পাওয়া যায়। গল্প-কবিতা-উপন্যাস লেখলেও ‘সুলতানা’স ড্রিম’র বাইরে উনার নন-ফিকশন লেখাগুলাই এখনো পপুলার। সুলতানা’র স্বপ্ন একটা ওয়ার্ল্ড ক্ল্যাসিক আসলে।
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসনের বাপ জহীরউদ্দিন মোহাম্মদ আলী হায়দার সাবের ছিলেন রংপুরের মিঠাপুকুরের পায়রাবন্দ গ্রামের জমিদার। রোকেয়া উনার আম্মা রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরাণী’র লগে কলকাতায় থাকার সময় একজন ইংরেজ মহিলার কাছে কিছুদিন পড়াশোনা করছিলেন। উনার বাপ উনারে ফরমাল পড়াশোনা করতে দেন নাই। ভাই-বইনের কাছ থিকা এবং নিজের আগ্রহে উনি বাংলা, উর্দু, ফারসি, আরবি এবং ইংরেজি ভাষা শিখছিলেন। উনার লেখাতেও এই ভাষার টেক্সটের রেফারেন্স পাইবেন।
১৮৯৮ সালে বিহারের ভাগলপুরের লোক ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ সাখওয়াৎ হোসেনের সাথে উনার বিয়া হয়। বিয়ার পরে সাখওয়াৎ হোসেন উনার পড়াশোনার ব্যাপারে হেল্প করেন। ১৯০২ সালে রোকেয়া’র ফার্স্ট লেখা ছাপা হয়। উনাদের দুইটা বাচ্চা হইলেও অল্প বয়সে দুইজনই মারা যায়। ১৯০৯ সালে সাখায়াৎ হোসেন মারা যাওয়ার পরে উনার রাইখা যাওয়া টাকা দিয়া ভাগলপুরে উনি “‘সাখাওয়াৎ মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল” বানাইছিলেন। কিন্তু ফ্যামিলির চাপে উনারা কলকাতাতে চইলা হইলে ১৯১১ সালে কলকাতাতে একই নামে একটা স্কুল চালু করেন। মূলতঃ এই এক্টিভিজমের কারণেই উনি সমাজে পরিচিত ছিলেন। ১৯৩২ সালে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত উনি উনার সোশ্যাল এক্টিভিজম চালু রাখছিলেন।
এইখানে আলাদা কইরা এই চাইরটা লেখা ছাপানোর কারণ মেইনলি তিনটা।
এক হইতেছে, বাজারে উনার যা বই পাওয়া যায়, তার বেশিরভাগই হইতেছে রচনাসমগ্র, প্রবন্ধসংগ্রহ, বা পুরান বইগুলার রিপ্রিন্ট; আর ‘নির্বাচিত’ ‘শ্রেষ্ঠ’ বইলা যেই বাছাইগুলা পাওয়া যায় সেইগুলার বেশিরভাগই রেন্ডমলি সিলেক্ট করা লেখা। মানে, একজন রাইটারের সব লেখা একশ বছর পরে আইসা তো রিলিভেন্ট থাকতে পারে না। আমরা এই চাইরটা লেখারে বর্তমান সময়ের কনটেক্সটে এখনো রিলিভেন্ট বইলা মনে করতেছি, যেই লেখাগুলা আমরা মনে করি, বাংলা-ভাষায় যারা নন-ফিকশন লেখা পড়েন, এই কয়টা লেখা পড়তে পারেন উনার। আর যদি উনার সব লেখা পড়তে চান অন্যসব বইগুলা তো আছেই।
সেকেন্ড জিনিস হইলো, কেন এই জিনিসগুলারে রিলিভেন্ট বইলা মনে করতেছি আমরা? উনার চিন্তার একটা ইউনিকনেস হইতেছে, চিন্তা ও কাজের মিল। উনি যেই কাজ করছেন, সেইটার লগে মিলায়া চিন্তা করছেন বা যেই চিন্তা করছেন, সেইটা নিয়া কাজ করছেন এবং এই লেখাগুলাতে উনার চিন্তা ও কাজের মিলের জায়গাগুলা স্পষ্টভাবে আছে। ব্যাপারটা এইরকম না যে, অন্য লেখাগুলাতে নাই, বরং এই চাইরটা লেখা উনার চিন্তা-ভাবনা সম্পর্কে স্পষ্ট একটা ধারণা দিতে পারবে বইলা আমরা মনে করতেছি।
উনার চিন্তা ও কাজ একটা সময়ে অনেক মানুশরে ইনফ্লুয়েন্স করছে, নতুনভাবে ভাবাইতে পারছে। এখন যখন ‘নারী-শিক্ষা’ ব্যাপার’টা সমাজে আর ‘অশ্লীল’ ‘নাজায়েজ’ কোন জিনিস না, মনে হইতে পারে যে, উনার চিন্তার রিলিভেন্স মেবি কমে আসছে। কিন্তু উনার লেখাগুলা পড়লে সেইটা ভুল মনে হইতে পারবে বইলা আমরা মনে করি। ‘নারী-শিক্ষা’ জিনিসটারে উনি একটা টুল হিসাবে ভাবছেন, অইটারেই মঞ্জিলে মাকসুদ ভাবেন নাই। তবে উনার লেখাগুলার উদাহারণ, যুক্তি, এইসব জিনিসরে উনার সমাজের সোশ্যাল কনটেক্সট অনুযায়ী ভাবতে পারলে ভালো।
কোন লেখা পুরান বইলাই বাতিল হয়া যায় না, বরং অই জিনিসগুলা একটা সময়ে কিভাবে ডিল করা হইতো, আর এখন কিভাবে ডিল করা হইতেছে এর ভিতর দিয়া সামাজিক অভ্যাসগুলার, রীতি-নীতিগুলার, অবস্থার একটা কম্পারিজন মেবি আমরা করতে পারবো।
লাস্ট জিনিস হইলো, আমরা মনে করি রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের লেখার, চিন্তা-ভাবনার ইন্টারপ্রিটেশন করতে পারাটা জরুরি। এই কারণে উনার ইম্পর্টেন্ট টেক্সটগুলারে আমরা এভেইলেবল রাখতে চাই যাতে নতুন কাউরে নতুন চিন্তা করতে এই লেখাগুলা হেল্প করতে পারে। এই লেখাগুলা খালি এক ধরণের ‘সাহিত্যিক’ ঘটনাই না, ‘সমাজ-চিন্তার’ ধারণা হিসাবেই হাইটলাইট করতে চাইতেছি আমরা।
তো, আসেন, বেগম রোকেয়া লগে কিছু বাতচিত হোক আমাদের, আবার!
Title তিনটা টেক্সট
Author
Publisher
Edition 1st Edition, 2023
Number of Pages 64
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Similar Category Best Selling Books

Related Products

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)
prize book-reading point

Recently Sold Products

Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from book shelf?

তিনটা টেক্সট