ICT International Culinary Institute এ ফলাফল ও অন্যান্য দিক বিবেচনা করে নাহারকে স্কলারশিপ প্রদান করে। যে কারণে বিনা খরচে, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে Assessor part level-4 কোর্স করেন। বর্তমানে কারিগরি শিক্ষাবোর্ডে কুকিংয়ের ১জন এসেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাহার। ইউসেফ থেকে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বেকিং লেভেল ২ কোর্স করেন। নাহার বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় রেসিপি নিয়ে লিখে থাকেন। তার মধ্যে রয়েছে- যায়যায়দিন, ইত্তেফাক, সমকাল, কালের কণ্ঠ, আনন্দ আলো, আনন্দধারা ইত্যাদি। ইতোমধ্যে আনন্দ আলো থেকে তার ২৫টি রেসিপির বই বের হয়েছে। টিভিতে বিভিন্ন রকম কুকিং Programme করে থাকেন নাহার। যমুনা টেলিভিশনে ৮টি বিভাগ থেকে অসংখ্য রেসিপি নিয়ে বাছাই করে ৮ বিভাগ থেকে ৮ জনকে নিয়ে আঞ্চলিক কুকিং প্রোগ্রামে খুলনা বিভাগ থেকে নাহারের রেসিপি সিলেক্ট করে। নাহার অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে নিজেকে নারী উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিত হতে বেশি গর্ববোধ করেন। নিজে কিছু করার মধ্যে আনন্দ খুঁজে বেড়ান। নাহার তার প্রতিষ্ঠানকে অনেক বড়ো করার স্বপ্ন দেখেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় শাখা গড়ে তুলতে চান। তার পণ্য-সামগ্রির মাধ্যমে সবাইকে সেবা প্রদান করতে চান। তিনি নারী উদ্যোক্তা হয়ে সমাজের উন্নয়নে কাজ করতে চান। তিনি কুকিং এসোসিয়েশনের পিঠা প্রতিযোগিতায় সারা বাংলাদেশ থেকে চতুর্থ হন। 11th International poultry cooking contest-2019 -এ দেশের মধ্যে টপ টেন-এ ছিলেন। এ ছাড়া Diploma dessert competition এ সেমি ফাইনালে ছিলেন। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অঔঋই ২০১৮ ও ২০১৯ সালে নারী শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে সম্মাননা পেয়েছেন, যা আন্যান্য নারীদের উদ্যোক্তা হতে অনেক উৎসাহ প্রদান করেছে।