প্রিয় নবির রমজানের আমল (হার্ডকভার)

by মাওলানা যুলফিকার আহমদ নকশবন্দী

~~TK. 550~~ Total: TK. 429

(You Saved TK. 121)

Add to Cart

প্রিয় নবির রমজানের আমল (হার্ডকভার)

by মাওলানা যুলফিকার আহমদ নকশবন্দী , এনামুল করীম ইমাম (অনুবাদক)

Category: রোযা/সিয়াম

1 Rating | 1 Review

~~TK. 550~~ TK. 429 You Save TK. 121 (22%)

In Stock (only 12 copies left)

* স্টক আউট হওয়ার আগেই অর্ডার করুন

Book Length

254 Pages

Edition

1st Edition

Publication

ইলহাম

কমিয়ে দেখুন

ইসলামি বই ৭৯৯+৳ অর্ডারে ফ্রি বই ও ৯৯৯+৳ অর্ডারে ফ্রি শিপিং!

বই হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধের সুযোগ

৭ দিনের মধ্যে পরিবর্তনের সুযোগ

একটু পড়ে দেখুন

Add to Cart

Frequently Bought Together

প্রিয় নবির রমজানের আমল

TK. 550 TK. 429

সন্তান আল্লাহর ওলী হয় কিভাবে

TK. 140 TK. 70

বিষয়ভিত্তিক জুমার বয়ান -১

TK. 600 TK. 330

Total Amount: TK. 829

Save TK. 461

মানবজীবনে বিভিন্ন কারণে রমাজান মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আলোকিত মাস। পবিত্র মাস। সুমহান মাস। কল্যাণের মাস। দানশীলতার মাস। সহানুভূতির মাস। সবরের মাস। শেখার মাস। ভালোবাসার মাস। সমবেদনা ও সহমমর্মিতা রহমত, ক্ষমা ও মুক্তির মাস। সর্বোপরি লাভের মাস।
বদর প্রাঙ্গণে মুসলিমদের প্রথম যুদ্ধজয় রমাজান মাসেই এসেছিল। এ হিসেবে বিজয়ের মাস। রমাজানের লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়ে সেরা। সেই হিসেবে শ্রেষ্ঠ মাস। ন্যায়, সাম্য, স্যেহার্দ, ভ্রাতৃত্ব ও মমতার বাঁধন সৃষ্টির মাস। উপলব্ধির মাস। সারা জীবন হলো দেহ। আর রমাজান হলো আত্মার মাস। মোটকথা, পরিবর্তনের মাস।
লক্ষণীয় যে, আমাদের বাস্তবজীবনে এই বিষয়গুলোর ব্যাপক প্রভাব লক্ষ করা যায়। এই বিবেচনায় আমাদের জীবন জুড়েই রমাজানের প্রভাব দৃশ্যমান। বইটিতে আমরা কীভাবে সারাবছর রমাজানের নুর দ্বারা উপকৃত হতে পারব, এবিষয়ে সাবলীল আলোচনা করা হয়েছে।

Title	প্রিয় নবির রমজানের আমল
Author	মাওলানা যুলফিকার আহমদ নকশবন্দী
Translator	এনামুল করীম ইমাম
Publisher	ইলহাম
Edition	1st Edition, 2023
Number of Pages	254
Country	বাংলাদেশ
Language	বাংলা

followers

মাওলানা যুলফিকার আহমদ নকশবন্দী

জুলফিকার আহমদ নকশবন্দি (জন্ম: ১ এপ্রিল ১৯৫৩) একজন পাকিস্তানি ইসলামি পণ্ডিত এবং নকশবন্দি তরিকার সুফি। তিনি পাঞ্জাব প্রদেশের ‘ঝং’ জেলায় অবস্থিত মাহদুল ফাকির আল ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা। ২০১১ সালে ভারত ভ্রমণ করেন ভারতের হায়দরাবাদের ঈদগাহ বিলালী মনসাব ট্যাঙ্ক ও চঞ্চলগুদা জুনিয়র কলেজে কয়েকটি সম্মেলনে ভাষণ দিয়েছিলেন। তারপরই তার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। দারুল উলুম দেওবন্দের মসজিদে রশিদ এবং দারুল উলুম ওয়াকফ দেওবন্দের অনুষ্ঠানেও বক্তব্য রাখেন।