‘নক্ষত্রের গান’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
রাত্রের নক্ষত্রখচিত আকাশের দিকে তাকিয়ে আমাদের মনে হয়, তারা-নক্ষত্রেরা এক ভিন্ন জগতের অধিবাসী-এরা শাশ্বত, অনন্ত এবং আমাদের পৃথিবীর যাবতীয় আবর্জনা থেকে মুক্ত। আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞান এই সব ধারণাগুলোকে আমূল বদলে দিয়েছে। নক্ষত্রেরও পরিবর্তন হয় এবং এরা চিরদিন উজ্জ্বল থাকে না-আর ধুলোবালি ছাড়া নতুন নক্ষত্রের জন্ম হয় না। অনেক নক্ষত্র আবার এক সময় ধ্বংসও হয়ে যায়– এক বিধ্বংসী বিস্ফোরণের ফলে তাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে মহাকাশে। অনেক সময় এই নক্ষত্র-ভস্ম থেকে জন্ম নেয় নতুন প্রজন্মের নক্ষত্র।
নক্ষত্রদের সম্বন্ধে এই সব নতুন তথ্য সহজ ভাষায়, প্রচুর ছবি সহযোগে, এবং এক কাল্পনিক কথোপকথনের মধ্য দিয়ে এই বইতে তুলে ধরা হয়েছে যার মধ্যে চলে এসেছে ডাকটিকিট এবং জীবনানন্দের কবিতার কথা। শুধু নক্ষত্রজগতের তথ্য নয়, বিজ্ঞানীরা সেই তথ্য কীভাবে জোগাড় করেছেন, তার কথাও সরল ভাষায় বোঝানো হয়েছে। একজন বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানীর লেখা এই বইতে এমন কিছু প্রশ্ন আলোচনা করা হয়েছে, যার উত্তর অনুসন্ধানে এখনও গবেষণা চলছে।
স্কুলের ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে যারা নক্ষত্র নিয়ে গবেষণা করার কথা ভাবছেন, সকলেই এই বইতে অনেক নতুন খবর পাবেন। পাবেন নক্ষত্রের জগৎকে আরও কাছ থেকে জানার সুযোগ।
সূচিপএঃ
* নক্ষত্রের গান-১১
*
নক্ষত্রের জীবন-মরণ-৪৮
*
নক্ষত্রের অসুখ-৮৯
*
নক্ষত্রের জুটি এবং নক্ষত্রপুঞ্জ-৯৭
*
নক্ষত্রের আঁতুড়ঘর-১১৭
*
নক্ষত্রের জন্ম-১৩৯
*
নক্ষত্রজগতের টুকিটাকি-১৪৯
*
বর্ণানুক্রমিক সূচি-১৬৫
Read More