India's greatest film-maker on the art and craft of films Exactly fifty years ago, in 1955, the release of Pather Panchali heralded the arrival of a master in the world of cinema. Over the next forty years, Satyajit Ray came to be regarded as one of the world's finest film-makers ever. Today, more than a decade after his death, he continues to be India's most respected name in international film circles. Apart from his achievements as a director, Ray was also a prolific writer of novels, short stories, and essays on cinema. Speaking of Films brings together some of Ray's most memorable writings on film and film-making. With the masterly precision and clarity that characterize his films, Ray discusses a wide array of subjects: the structure and language of cinema with special reference to his adaptations of Tagore and Bibhuti Bhushan Bandopadhyay, the appropriate use of background music and dialogue in films, the relationship between a film-maker and a film critic, and important develoents in cinema like the advent of sound and colour. He also writes about his own experiences, the challenges of working with rank amateurs, and the innovations called for when making a film in the face of technological, financial and logistical constraints. In the process, Ray provides fascinating behind-the-scenes glimpses of the people who worked with him"the intricacies of getting Chhabi Biswas, who had no ear for music, to play a patron of classical music in Jalsaghar; the incredible memory of the seventy-five-year-old Chunibala Devi, Indir Thakrun of Pather Panchali, and her remarkable attention to details. This first-ever translation of Bishay Chalachitra, a seminal collection of essays on cinema, Speaking of Films retains the lucidity and simplicity that is a hallmark of Ray's writing, and gives an invaluable insight into the mind of a genius.
সত্যজিৎ রায় এক বাঙালি কিংবদন্তী, যিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকারের খ্যাতি অর্জন করেছিলেন বিশ্বদরবারে। কর্মজীবনে একইসাথে চিত্রনাট্য রচনা, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, সম্পাদনা, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ, লেখক ও চলচ্চিত্র সমালোচক হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন অসম্ভব গুণী এই মানুষটি। ১৯২১ সালে কলকাতার শিল্প-সাহিত্যচর্চায় খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে রয়েছে তাঁর পৈত্রিক ভিটা। ইতালীয় নব্য বাস্তবতাবাদী ছবি ‘লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে’ বা ‘দ্য বাইসাইকেল থিফ’ তাঁকে এতটাই প্রভাবিত করেছিলো যে, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন চলচ্চিত্র নির্মাণের। প্রথম চলচ্চিত্র ‘পথের পাঁচালী’র জন্যই পেয়েছিলেন ১১টি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, যার মধ্যে অন্যতম হলো কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া ‘শ্রেষ্ঠ মানব দলিল’ পুরস্কার। তবে তাঁর কাজের সমালোচকও কম ছিলো না। এসব সমালোচনার উত্তরে লেখা দুটি প্রবন্ধ পাওয়া যায় সত্যজিৎ রায় এর বই ‘বিষয় চলচ্চিত্র’-তে। কল্পকাহিনী ধারায় সত্যিজিৎ রায় এর বই সমূহ জয় করেছিলো সব বয়সী পাঠকের মন। তাঁর সৃষ্ট তুখোড় চরিত্র ‘ফেলুদা’, ‘ প্রফেসর শঙ্কু’ এবং ‘তাড়িনী খুড়ো’ যেন আজও জীবন্ত। একের পিঠে দুই, আরো বাড়ো এমন মজার সব শিরোনামে বারোটির সংকলনে লিখেছেন অসংখ্য ছোটগল্প। এছাড়াও সত্যজিৎ রায় এর বই সমগ্র’র মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো চলচ্চিত্র বিষয়ক ‘একেই বলে শ্যুটিং’, আত্মজীবনীমূলক ‘যখন ছোট ছিলাম’ এবং ছড়ার বই ‘তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম’। ১৯৯২ সালে মৃত্যুর কিছুদিন আগেই তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘একাডেমি সম্মানসূচক পুরষ্কার' (অস্কার) প্রাপ্তি তাঁর জীবনের অন্যতম সেরা অর্জন।