প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
কে. এস. এম. স্বপ্নীল চৌধুরী সোহাগ
কে. এস. এম. স্বপ্নীল চৌধুরী সোহাগ একজন উদ্যোক্তা ও সফল ব্যবসায়ী। তিনি ব্লু ড্রীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং এশিয়ান লাইফ ফাউন্ডেশন-এর চেয়ারম্যান। তিনি ১৯৮৮ সালের ১২ আগস্ট বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমের জেলা নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার উলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, মা সাবিনা চৌধুরী ব্লু ড্রীম গ্রুপের চেয়ারম্যান। তিনি একটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ (সফটওয়্যার) থেকে বিএসসি ও এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। ছাত্রজীবনেই (২০১০) পোশাক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। ২০১১ সালে ‘ব্লু ড্রীম কো. লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। সততা, নিষ্ঠা ও কঠোর পরিশ্রম দিয়ে ২০১৪ সালেই কোম্পানি থেকে ব্লু ড্রীম গ্রুপের মালিক হন স্বপ্নীল চৌধুরী। ব্লু ড্রীম বর্তমানে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ হোলসেল পোশাক ব্র্যান্ড এবং আইএসও (ISO) সনদপ্রাপ্ত কোম্পানি। ব্লু ড্রীম গ্রুপের ছয়টি কোম্পানি, ১১টি গার্মেন্টস-ফ্যাক্টরি, দেশের বাইরের ৪৮টি-সহ মোট ১,৩০০টির অধিক শো-রুম ও ডিলার রয়েছে। বর্তমানে এই গ্রুপে প্রায় দেড় হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। স্বপ্নীল চৌধুরী প্রশিক্ষক হিসেবে নতুন উদ্যোক্তা ও চাকরিজীবীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। তিনি বিভিন্ন সমাজ উন্নয়নমূলক কাজ পরিচালনা করেন এবং তাঁর ব্যবসা থেকে প্রাপ্ত মুনাফার ২০ শতাংশ বিভিন্ন এতিমখানা, মসজিদ ও মাদরাসার উন্নয়নে ব্যয় করেন। একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজকর্মী হিসেবে কে. এস. এম. স্বপ্নীল চৌধুরী বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার যেমন, ১. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা স্মারক; ২. সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক সম্মাননা স্মারক; ৩. অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক সম্মাননা ক্রেস্ট; ৪. বাংলাদেশ পুলিশের সিআইডি কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা স্মারক; ৫. নড়াইল পুলিশ কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা স্মারক, ইত্যাদি অর্জন করেন। তিনি স্বপ্ন দেখেন, ব্লু ড্রীম বাংলাদেশে ভালোবাসার ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাবে এবং তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশ অনন্য উচ্চতায় স্থান করে নেবে।