প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
এডভোকেট শম্ভুনাথ নন্দী চট্টগ্রামের পটিয়া থানার মুজাফ্ফরাবাদ গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে ৫ মে ১৯৪৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম যশোদা কুমার নন্দী এবং মাতার নাম স্বর্গীয়া অবলাবালা নন্দী। তাঁর পিতাও দানশীল পরিবারের সন্তান। চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালি থানাধীন ১৩৭ নং দেওয়ানজী পুকুর লেইনে তার নিজস্ব বাসা। তিনি ১৯৬৪ সালে মুজাফ্ফরাবাদ এল জে হাই স্কুল থেকে এস.এস.সি, ১৯৬৬ সালে পটিয়া কলেজ থেকে এইচ.এস.সি, ১৯৬৯ সালে স্যার আশুতোষ কলেজ থেকে বি এ ডিগ্রি, ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম এ ডিগ্রি লাভ করেন। উল্লেখ্য ইতোমধ্যে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চট্টগ্রাম আইন কলেজ থেকে এল এল বি ডিগ্রি সহ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে এডভোকেটশিপ সনদ লাভ করেন। আরো উল্লেখ্য যে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৭৩ সনে পটিয়া থানার ১৭নং খরনা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন এবং ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বে থাকাকালীন গ্রাম উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে জেলা জজ আদালতে আইনজীবী হিসাবে যোগদান করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্ট বারের প্রাকটিস সনদ অর্জন করেন। চট্টগ্রাম বারে যোগদান পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে তিনি চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যকরি কমিটির নির্বাচিত সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাংস্কৃতিক ও অ্যাপায়ন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে তিনি পটিয়া থানা আওয়ামী লীগের নির্বাচিত শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন এবং একই বৎসরে ১৯৮১ সালে চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির বঙ্গবন্ধু পরিষদের কার্যকরী কমিটির সদস্য নিযুক্ত হন। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ কোর্টের এ.পি.পি হিসাবেও সরকারি দায়িত্ব পালনকালে আইনজীবীদের কল্যাণে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ পরিচালনা করেন। ২০০০ সালে তিনি আইনজীবী সমিতির নির্বাচিত সহ-সভাপতি এবং ২০০৯ সালে তিনি জেলা আইনজীবী বিজয়া সম্মিলনী পরিষদের নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন। তিনি একজন শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক বটে। তিনি চট্টগ্রাম জেলা জজ কোর্টের লব্ধ প্রতিষ্ঠিত সিনিয়র আইনজীবী স্বর্গীয় সুখেন্দু বিকাশ গুহ মহাশয়ের জামাতা এবং লব্ধ প্রতিষ্ঠিত সিনিয়র আইনজীবী স্বর্গীয় মহিমচন্দ্র গুহ মহাশয়ের নাতজামাতা হন। সাংসারিক জীবনে তিনি তিন কন্যার জনক। তার প্রথম কন্যার জামাতা প্রকৌশলী মানস দাশ সপরিবারে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বসবাস করেন। দ্বিতীয় জামাতা ডাক্তার দেবাশিস পাটোয়ারি ক্যান্সার রোগ বিশেষজ্ঞ এম.ফিল ও এফ.সি.পি.এস হিসাবে সিলেট নর্থ ইস্ট বেসরকারি ক্যান্সার হাসপাতালে কর্তব্যরত আছেন। তার দ্বিতীয় কন্যা চট্টগ্রাম গ্রামার স্কুলে শিক্ষকতা করেন। তাঁর অতি আদরের তৃতীয় কন্যা শিল্পী নন্দী। অনুরণন তাঁর প্রথম গ্রন্থ।
(Showing 1 to 1 of 1 items)
demo content