অধ্যাপক ডাঃ ইকবাল হাসান মাহমুদ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের অপর এক নাম। রাজনৈতিক পরিচয়ে তিনি জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব, শত নাগরিক কমিটির সদস্য এবং জাতীয়তাবাদী মুক্তিযােদ্ধা দলের উপদেষ্টা। ডাঃ ইকবাল শহীদ জিয়ার আদর্শের একজন ধারক ও বাহক। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আপােষহীন অনুসারী। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের নিয়মিত কলামিষ্ট। তার কলামগুলাের অন্যতম আকর্ষণ হলাে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ এবং ইসলামী আন্দোলনের বিকাশ। পেশাগত জীবনে তিনি একজন চিকিৎসক। ঢাকা ফেডারেল মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক। তিনি । দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম একজন নন্দিত বক্ষব্যধি বিশেষজ্ঞ। দক্ষতা অর্জনের নেশায় বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে সফর করেছেন। বিশ্বের অনেক রাষ্ট্রনায়কের সাক্ষাৎ লাভ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি বহু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মান এবং খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। তার মধ্যে যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রীজ থেকে ‘টুয়েনটিথ সেঞ্চুরী এওয়ার্ড প্রাপ্তি, আমেরিকান বায়ােগ্রাফিকাল ইনষ্টিটিউট কর্তৃক ‘ডিস্টিংগুইষ্ট লিডারশিপ এওয়ার্ড’ প্রাপ্তি এবং ওয়ার্লড এসােসিয়েশন অফ ইন্টিগ্রেটেড মেডিসিন কর্তৃক ‘হিপােক্রেটাস গােল্ড মেডেল প্রাপ্তি তার জীবনের অন্যতম পাওয়া মারকুইজ হু ইজ হু ইনদি ওয়ার্ল্ড বইতে। ডাঃ ইকবালের পূর্ণজীবনী ছাপা হয়েছে। ১৯৯৭ সালে ডাঃ ইকবালকে ‘শ্রীজ্ঞান অতিশ দীপংকর স্বর্ণপদক’ এবং ১৯৯৯ সনে ‘অগ্নিসেনা পদক’ প্রদান করা হয়। তিনি বেশ কয়েকটি বইয়ের লেখক ডাঃ ইকবাল কয়েকটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংগঠনের নির্বাহী কমিটির সদস্য। তিনি একজন পরিবেশবিদ পরিবেশ দূষণ রােধে তিনি বিভিন্ন ফোরামে ব্যাপকভাবে কাজ করে চলেছেন। সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি একজন সফল লায়ন।